পরিকল্পনা করেই খুন করা হয় জিতুকে
পরিকল্পনা করে খুন করা হয়েছে এন্টালির নিখোঁজ ব্যবসায়ী জিতু হেলাকে। প্রাথমিক তদন্তের পর এমনটাই ধারণা পুলিসের। সপ্তমীর রাতে বন্ধুদের সঙ্গে বেরিয়ে নিখোঁজ হয়ে যায় সে। ঘটনার ছয়দিন পর বৃহস্পতিবার প্রগতি ময়দান থানার ধাপা খাল থেকে তাঁর বস্তাবন্দি দেহ উদ্ধার করে পুলিস। দেহ সনাক্ত করেছে জিতুর পরিবার।
পরিকল্পনা করে খুন করা হয়েছে এন্টালির নিখোঁজ ব্যবসায়ী জিতু হেলাকে। প্রাথমিক তদন্তের পর এমনটাই ধারণা পুলিসের। সপ্তমীর রাতে বন্ধুদের সঙ্গে বেরিয়ে নিখোঁজ হয়ে যায় সে। ঘটনার ছয়দিন পর বৃহস্পতিবার প্রগতি ময়দান থানার ধাপা খাল থেকে তাঁর বস্তাবন্দি দেহ উদ্ধার করে পুলিস। দেহ সনাক্ত করেছে জিতুর পরিবার।
শিয়ালদা স্টেশনের দখল কার হাতে থাকবে তাই নিয়ে টক্কর চলছিল জিতু হেলা আর অর্জুন সিংয়ের মধ্যে। নতুন দাবিদার হিসাবে উঠে আসছিল জিতু হেলার নাম। দ্রুত উথ্থান ঘটছিল এন্টালির যুবক জিতু হেলার। বিষয়টা ভালভাবে নেয়নি অর্জুন সিং। শিয়ালদা স্টেশন সংলগ্ন এলাকার প্রমোটারি তোলাবাজিতে ক্রমশ গুরুত্ব কমছিল অর্জুনের। তাই জিতুকে পরিকল্পনা করে খুন করা হয়েছে বলে অনুমান পুলিসরে।
সপ্তমীর দিন বিকেলে ফোনে ডেকে পাঠানো হয় জিতুকে। এন্টালি রেল ব্রিজের নীচের ঘরে বসে চলে মদ্যপান। অভিযোগ মাঝরাতে মদের বোতল জিতুর মাথায় মেরে খুন করা হয়। ভোরের দিকে ট্যাক্সি করে জিতুর বস্তাবন্দি দেহ ফেলে আসা হয় ধাপার খালে।
অর্জুন সিং এবং বেশকিছু বন্ধুর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করে জিতুর পরিবার। অর্জুনকে গ্রেফতার করে পুলিস। টানা পুলিসি জেরায় অবশেষে বৃহস্পতিবার ভেঙে পড়ে সে। প্রথমে এয়ারপোর্টে দেহ ফেলে আসার কথা বললেও পরে নিজেই ধাপার খাল চিনিয়ে দেয়। বৃহস্পতিবার রাতেই উদ্ধার হয় জিতু হেলার দেহ।