লটারি করে আত্মহত্যা চিকিৎসকের
আত্মহত্যা করতে দেহের কোথায় গুলি চালাবেন? মৃত্যুর আগে লটারি করে সেটাই স্থির করে নিলেন এক ইনটার্ন চিকিৎসক। কসবার আবাসনে উদ্ধার হয়েছে ওই যুবকের রক্তাক্ত দেহ। অন্যদিকে, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের গার্লস হস্টেলের ছাদ থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন এক পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ট্রেনি।
আত্মহত্যা করতে দেহের কোথায় গুলি চালাবেন? মৃত্যুর আগে লটারি করে সেটাই স্থির করে নিলেন এক ইনটার্ন চিকিৎসক। কসবার আবাসনে উদ্ধার হয়েছে ওই যুবকের রক্তাক্ত দেহ। অন্যদিকে, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের গার্লস হস্টেলের ছাদ থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন এক পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ট্রেনি।
কান, মাথা, হার্ট আর মুখের ভিতর। কসবার আবাসনে অভীক দত্তের গুলিবিদ্ধ দেহের পাশে পড়ে ছিল এই চারটি চিরকুট। ছিল একটি নাইন এমএম পিস্তলও। অভীক দত্তের মাথায় গুলির ক্ষত দেখে পুলিসের অনুমান আত্মহত্যাই করেছেন তিনি। এবং মৃত্যুর আগে রীতিমতো লটারি করে ঠিক করে নিয়েছিলেন, নিজের দেহের কোথায় গুলি করবেন। কলকাতায় তাঁর ফ্ল্যাটে একাই থাকতেন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের ওই ইনটার্ন। প্রণয়ঘটিত কারণেই অভীক দত্ত আত্মহত্যা করেছে বলে অনুমান পুলিসের।
এদিকে, সোমবার বিকেলে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের গার্লস হস্টেল চত্ত্বর থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে এক তরুণীকে। সু্প্রিয়া ঘোষ নামে ওই তরুণী, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ট্রেনি হিসেবে কর্মরত ছিলেন। হস্টেলের চারতলা থেকে তিনি ঝাঁপ দেন বলে পুলিস সূত্রে খবর। সুপ্রিয়া ঘোষের বাড়ি হাওড়ার উলুবেড়িয়ায়।