সল্টলেকে রহস্যমৃত্যু যুবকের, বান্ধবী জানালেন গলায় চাউমিন আটকে মারা গিয়েছেন বন্ধু!
গুড্ডু সাউ নামে এক যুবকের রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা ঘটল সল্টলেকের ইলেকট্রনিক্স কমপ্লেক্স থানা এলাকায়। তাঁর বান্ধবীর বক্তব্য, গলায় চাউমিন আটকে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে গুড্ডু মারা গেছে। কিন্তু পরিবারের অভিযোগ, গুড্ডুকে খুন করা হয়েছে। খুনের অভিযোগ নিতে অস্বীকার করেছে পুলিস।
গুড্ডু সাউ নামে এক যুবকের রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা ঘটল সল্টলেকের ইলেকট্রনিক্স কমপ্লেক্স থানা এলাকায়। তাঁর বান্ধবীর বক্তব্য, গলায় চাউমিন আটকে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে গুড্ডু মারা গেছে। কিন্তু পরিবারের অভিযোগ, গুড্ডুকে খুন করা হয়েছে। খুনের অভিযোগ নিতে অস্বীকার করেছে পুলিস।
এন্টালি এলাকার বাসিন্দা গুড্ডু সাউয়ের মৃত্যু ঘিরে ক্রমেই রহস্য দানা বাঁধছে। সল্টলেক সেক্টর ফাইভে একটি বেসরকারি সংস্থায় টেলিকলার হিসেবে কাজ করতেন গুড্ডু। সোমবার তাঁর বাড়িতে ফোন করে এক মহিলাকন্ঠ জানিয়েছিল অসুস্থ গুড্ডুকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পরিবারের লোকজন বিধাননগর হাসপাতালে পৌঁছে জানতে পারেন, গুড্ডু মারা গেছে। ঘটনার সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন এক বান্ধবী। তাঁর দাবি, গলায় চাউমিন আটকে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে গুড্ডুর। মৃতের পরিবারের দাবি, ওই বান্ধবীর আচরণেই রহস্যের গন্ধ পাচ্ছেন তাঁরা। মানিকতলা এলাকার বাসিন্দা ওই তরুণীও গুড্ডুর সঙ্গে একই সংস্থায় কাজ করতেন।
খেতে গিয়ে গুড্ডু সাউয়ের গলায় কি সত্যিই চাউমিন আটকে গিয়েছিল? একথা কিন্তু স্পষ্ট করে বলছেন না ওই চাউমিন বিক্রেতাও। যে প্লেটে গুড্ডু চাউমিন খেয়েছিলেন, তা ইতিমধ্যে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে পুলিস। তবে পরিবারের অভিযোগ না নিতে চাওয়ায় পুলিসের বিরুদ্ধেও অভিযোগ উঠেছে।