MAA kitchen: বিতর্কে মমতার 'মা কিচেন', বরাদ্দ টাকা 'অসাংবিধানিক', জানালেন রাজ্যপাল
Jagdeep Dhankhar on Maa Kitchen: মমতার চালু 'মা কিচেন'-এর বরাদ্দ টাকা অসাংবিধানিক, উত্তর চেয়ে চিঠি রাজ্যপালের।
নিজস্ব প্রতিবেদন: তরজা মিটছে না নবান্ন-রাজভবনের। এবার 'মা কিচেন' নিয়ে বিতর্ক বাড়ল রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের মন্তব্য। এদিন টুইটে মমতা প্রশাসনকে বিঁধে জগদীপ ধনখড় জানান যে তিনি অনেকদিন ধরেই খেয়াল করেছেন মুখ্যমন্ত্রীর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চালু 'মা কিচেন' প্রকল্পটি চালু রাখতে যে তহবিল রয়েছে তা অসাংবিধানিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এই মর্মে রাজ্য সরকারের কাছে এই প্রকল্পের খরচের খতিয়ান চেয়ে পাঠিয়েছেন রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান ধনখড়।
শুধু তাই নয় এই মা কিচেনের বরাদ্দ টাকা, খরচের যাবতীয় হিসেবের তথ্য চেয়ে অর্থদফতরের মিনিস্টার-ইন-চার্জ ড. অমিত মিত্রকে সময়ও বেঁধে দিয়েছেন ধনখড়। রাজ্যপাল জানিয়েছেন, ৩১.৩.২০২১ পর্যন্ত মা প্রকল্পে কত খরচ হয়েছে সেই তথ্য দিতে হবে, এই খরচের মূল উৎস এবং সেই ফান্ড কোন অথরিটি অনুমোদন দিয়েছে সেই তথ্যও চেয়েছেন রাজ্যপাল। এর জন্য সময়ও বেঁধে দিয়েছেন তিনি। অর্থ দফতরের প্রধান সচিবকে আজ থেকে এক সপ্তাহের মধ্যেই এই সকল তথ্য জমা দিতে বলা হয়েছে।
Noticing unconstitutional diversion of funds #MAA Scheme @MamataOfficial till March 31,2021, WB Governor has sought from Finance Secy source & amount spent #MAA till March 31,2021
Another revelations @DrAmitMitra. His Silence #BGBS Report Card indicates there is all to hide. pic.twitter.com/H3STQ7UKs6
— Governor West Bengal Jagdeep Dhankhar (@jdhankhar1) December 18, 2021
আরও পড়ুন, Durga Puja: UNESCO-স্বীকৃতির কৃতিত্ব কার? তুঙ্গে কেন্দ্র-রাজ্য তরজা
রাজ্যপালের নিশানায় কেবল মমতার মা কিচেন যে রয়েছে তা নয়। বেঙ্গল গ্লোবাল বিসনেস সামিট নিয়ে এর আগে শ্বেতপত্র প্রকাশের দাবি তুলেছিলেন ধনখড়। ২০১৬ সাল থেকে বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিটের আয়োজন করতে বছর পিছু কত টাকা খরচ হয়েছে?২০১৬ সাল থেকে শিল্প সম্মেলন করে সাফল্য কতটা অর্থাৎ কত বিনিয়োগ হয়েছে, কত চাকরি হয়েছে? এই সকল প্রশ্ন জানতে চাওয়া হয়েছিল।
কিন্তু সেই প্রশ্নের এখনও কোনও সদুত্তর পাওয়া যায়নি বলেই জানিয়েছেন রাজ্যপাল। এদিন টুইটে রাজ্যপাল সেই তথ্য তুলে নিশানা করেন অমিত মিত্রকে। টুইটে জগদীপ ধনকর বলেন, "এখনও বিজিবিএস রিপোর্ট কার্ড পেশ করা হয়নি। এর অর্থ অমিত মিত্র নিশ্চয় কিছু গোপন করছেন।"