পিঙ্কির মানবাধিকারের পক্ষে ঝড় উঠল সোশ্যাল নেটওয়ার্কে
পিঙ্কি প্রামাণিককে হেনস্থার অভিযোগকে কেন্দ্র করে প্রতিবাদের ঝড় উঠল ফেসবুকে। অপরাধ প্রমাণের আগেই কেন বারবার হেনস্থা? জেল হাজতের পরিবেশ থেকে, পুরুষ পুলিসকর্মীর স্পর্শ। পিঙ্কিকে নারীর মর্যাদা দিতে কেন ব্যর্থ প্রশাসন? সোস্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের দেওয়ালে আছড়ে পড়ছে নাগরিক সমাজের প্রতিবাদ।
পিঙ্কি প্রামাণিককে হেনস্থার অভিযোগকে কেন্দ্র করে প্রতিবাদের ঝড় উঠল ফেসবুকে। অপরাধ প্রমাণের আগেই কেন বারবার হেনস্থা? জেল হাজতের পরিবেশ থেকে, পুরুষ পুলিসকর্মীর স্পর্শ। পিঙ্কিকে নারীর মর্যাদা দিতে কেন ব্যর্থ প্রশাসন? সোস্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের দেওয়ালে আছড়ে পড়ছে নাগরিক সমাজের প্রতিবাদ।
গ্রেফতারের তিন সপ্তাহ পরেও তা প্রমাণ করা যায়নি। লিঙ্গ নির্ধারণে হাসপাতালে হাজিরা। আর হেফাজতের মেয়াদ ফুরোলে আদালতে পেশ। সোনাজয়ী অ্যাথলিট পিঙ্কির জীবন বাঁধা পড়েছে এই রুটিনে। না মিলেছে জামিন, না শুরু হয়েছে শুনানি। এটা কি হেনস্থা নয়? এই প্রশ্নে সরব হয়েছে নাগরিক সমাজের একটি বড় অংশ। প্রতিবাদের হাতিয়ার হিসেবে তাঁরা বেছে নিয়েছেন ফেসবুককে। হাসপাতাল বা আদালতের পথে পিঙ্কির সঙ্গে কোনও মহিলা পুলিশকর্মীকে দেখা যাচ্ছে না কেন? কেন তাঁকে সহ্য করতে হচ্ছে পুরুষ পুলিশকর্মীর অস্বস্তিকর স্পর্শ? কেন তাঁকে একজন মহিলার যোগ্য সম্মান দিচ্ছে না প্রশাসন? জেল হেফাজতেও কেন পিঙ্কিকে কাটাতে হচ্ছে অস্বস্তিকর পরিবেশে ? বিচার শুরুর আগেই, এ কেমন শাস্তি? পিঙ্কির সমর্থনে প্রতিদিন লাইক বাটনে ক্লিক করছে হাজারো মাউস। বিতর্কের কেন্দ্রে এখন পিঙ্কি প্রামাণিক। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার মঞ্চে সফল সোনাজয়ী অ্যাথলিট। যাঁর পরিচয় এখনও নির্ধারণ করে উঠতে পারেনি প্রশাসন।