প্রশ্নকর্তার ছেলেই পরিক্ষার্থী
নৈহাটির একটি স্কুলে শিক্ষকতা করেন তিনি। পদার্থ বিদ্যার শিক্ষক। এবারের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় তাকে প্রশ্নপত্র তৈরির নির্দেশ দেয় উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। প্রশ্ন তৈরি করে যথারীতি সংসদের কাছে জমাও দেন তিনি। প্রশ্ন মডারেশনের পর চলে যায় ছাপতেও।
নৈহাটির একটি স্কুলে শিক্ষকতা করেন তিনি। পদার্থ বিদ্যার শিক্ষক। এবারের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় তাকে প্রশ্নপত্র তৈরির নির্দেশ দেয় উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। প্রশ্ন তৈরি করে যথারীতি সংসদের কাছে জমাও দেন তিনি। প্রশ্ন মডারেশনের পর চলে যায় ছাপতেও। কিন্তু এসব কিছুর মাঝে প্রশ্নকর্তা অবলীলায় চেপে যান যে এবছরের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় তাঁর ছেলেই পরীক্ষার্থী।
এরপর অন্য এক কারণে প্রশ্ন পরিবর্তনের সময় সংসদের চোখে পড়ে গোটা বিষয়। কিন্তু প্রশ্নকর্তা একটি বারের জন্যও সংসদকে জানান না যে তার ছেলেও পরীক্ষা দিচ্ছে। আর সংসদ কোনও খোঁজখবর না নিয়েই সেই প্রশ্ন ছাপিয়ে রীতিমত পৌঁছে দেয় বিভিন্ন পরীক্ষাকেন্দ্রে। সংসদও খোঁজখবর না নিয়েই কেন ওই শিক্ষককে প্রশ্ন তৈরির দায়িত্ব দিল প্রশ্ন উঠেছে তা নিয়ে। শুধু তাই নয় সব জানাজানির পর কেন এখনও দোষীদের বিরুদ্ধে এখনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ফলে এই নজিরবিহীন তুঘলকি কাণ্ডে স্তম্ভিত শিক্ষকমহল।