পুলিস হেফাজতে মৃত্যু, রণক্ষেত্র এন্টালি, উঠছে অত্যাচারের অভিযোগ
পুলিস হেফাজতে মারধরের অভিযোগ। তারপর, জেল হাসপাতালে মৃত্যু। আর, এই ঘটনার জেরে রণক্ষেত্র হয়ে উঠল এন্টালির পটারি রোড এলাকা। গতকাল রাতে প্রেসিডেন্সি জেলে মৃত্যু হয় পটারি রোডের বাসিন্দা অভিজিত পাত্র-র। প্রতিবাদে আজ সকালে তৃণমূল পার্টি অফিসে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। পরিস্থিতি সামাল দিতে লাঠিচার্জ করে পুলিস।
পুলিস হেফাজতে মারধরের অভিযোগ। তারপর, জেল হাসপাতালে মৃত্যু। আর, এই ঘটনার জেরে রণক্ষেত্র হয়ে উঠল এন্টালির পটারি রোড এলাকা। গতকাল রাতে প্রেসিডেন্সি জেলে মৃত্যু হয় পটারি রোডের বাসিন্দা অভিজিত পাত্র-র। প্রতিবাদে আজ সকালে তৃণমূল পার্টি অফিসে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। পরিস্থিতি সামাল দিতে লাঠিচার্জ করে পুলিস।
জেল হাসপাতালে বন্দির মৃত্যুর অভিযোগে মঙ্গলবার উত্তপ্ত হয়ে উঠল এন্টালির পটারি রোড এলাকা। সোমবার রাতে প্রেসিডেন্সি জেলে মৃত্যু হয় পটারি রোডের বাসিন্দা অভিজিত পাত্রের। মৃতের পরিবারের অভিযোগ জেল হেফাজতে মৃত্যু হলেও কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে তাদের কিছুই জানানো হয়নি।
মৃতর স্ত্রী দীপা পাত্র বলেন, "পুলিস জানায়নি। অন্য আসামী মারফত খবরটা জানতে পারি।" পুলিস অসুস্থতার তত্ত্ব আনার চেষ্টা করেছে। ওই ব্যক্তির মার দাবি, তাঁর ছেলের হার্টের রোগ ছিল না। পুলিসই মেরে দিয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। স্ত্রীর আরও দাবি, "যদি অসুস্থ হয় তো বাড়ির লোককে বলল না কেন।"
অন্যদিকে পটারি রোডের বাসিন্দাদের অভিযোগ, আসল দোষীদের না ধরে শুধু তাদের ওপর অত্যাচার চালাচ্ছে পুলিস। এই ঘটনার জেরে মঙ্গলবার সকালে তৃণমূলের পার্টি অফিসে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। পরিস্থিতি সামাল দিতে লাঠিচার্জ করে পুলিস। আহত হন বেশ কয়েকজন। ঘটনার পর থেকেই এলাকা শুনশান। বন্ধ সমস্ত দোকানপাট।
পরিবারের অভিযোগ, পুলিসের গাফিলতিতেই মৃত্যু। দাবি উঠছে সরকারকে পরিবারের দায়িত্ব নিতে হবে।