জটিল অস্ত্রোপচারে শিশুর চোখ সারাল সল্টলেকের হাসপাতাল
আড়াই মাসের এক শিশুর চোখের জটিল অস্ত্রোপচার করে নজির গড়ল সল্টলেকের একটি বেসরকারি হাসপাতাল। নির্দিষ্ট সময়ের আগে জন্মানো শিশুটি রেটিনার সমস্যায় ভুগছিল। শিশুটির ওজন ৯৫০গ্রাম। সময়ে অস্ত্রোপচার না হলে শিশুটির দৃষ্টিশক্তি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা ছিল। রেটিনোপ্যাথি অফ প্রি-ম্যাচুরিটি বা আরোপি। জন্মের পর থেকে রেটিনার এই জটিল রোগে ভুগছিল ছোট্ট এই শিশু। বাড়ি উত্তর কলকাতার পাইকপাড়ায়। আড়াই মাসের শিশুটির চোখের সমস্যা ধরতে পারেননি অনেক চিকিৎসকই। বাবা শঙ্কর সাউ পাইকপাড়া এলাকার সামান্য পান দোকানী। নামি হাসপাতালে সন্তানের চিকিৎসার সঙ্গতি না থাকায়, শিশুটিকে ভর্তি করেন কলকাতার মাড়োয়ারি রিলিফ সোসাইটি হাসপাতালে। সেখানেই ধরা পড়ে জটিল এই রোগ।
আড়াই মাসের এক শিশুর চোখের জটিল অস্ত্রোপচার করে নজির গড়ল সল্টলেকের একটি বেসরকারি হাসপাতাল। নির্দিষ্ট সময়ের আগে জন্মানো শিশুটি রেটিনার সমস্যায় ভুগছিল। শিশুটির ওজন ৯৫০গ্রাম। সময়ে অস্ত্রোপচার না হলে শিশুটির দৃষ্টিশক্তি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা ছিল। রেটিনোপ্যাথি অফ প্রি-ম্যাচুরিটি বা আরোপি। জন্মের পর থেকে রেটিনার এই জটিল রোগে ভুগছিল ছোট্ট এই শিশু। বাড়ি উত্তর কলকাতার পাইকপাড়ায়। আড়াই মাসের শিশুটির চোখের সমস্যা ধরতে পারেননি অনেক চিকিৎসকই। বাবা শঙ্কর সাউ পাইকপাড়া এলাকার সামান্য পান দোকানী। নামি হাসপাতালে সন্তানের চিকিৎসার সঙ্গতি না থাকায়, শিশুটিকে ভর্তি করেন কলকাতার মাড়োয়ারি রিলিফ সোসাইটি হাসপাতালে। সেখানেই ধরা পড়ে জটিল এই রোগ।
এরপর শিশুটিকে ভর্তি করা হয় সল্টলেকের একটি বেসরকারি চক্ষু হাসপাতালে। মাত্র ৯৫০ গ্রাম ওজনের শিশুটির জটিল অস্ত্রোপচারের জন্য তৈরি হয় চার সদস্যের মেডিক্যাল বোর্ড।
প্রাথমিকভাবে শিশুটির একটি চোখের সফল অস্ত্রোপচার হয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যে শিশুটির অন্য চোখেও একই অস্ত্রোপচার হবে বলে জানিয়েছেন চিকিতসকেরা।