আমতা গণধর্ষণকাণ্ডে নির্যাতিতাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার নির্দেশ আদালতের
আমতা গণধর্ষণকাণ্ডে নির্যাতিতাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে। পুলিসকে এই নির্দেশ দিল হাইকোর্ট। পাঁচই ফেব্রুয়ারি সরস্বতী পুজোর দিন আমতার মুক্তিরচকে ওই বাড়িতে চড়াও হয় ১৩ জন দুষ্কৃতী। বিদ্যুতের ট্রান্সফরমার বন্ধ করে দিয়ে শাশুড়ি ও তাঁর পুত্রবধূর ওপর নির্যাতন চালায় দুষ্কৃতীরা। কোনওক্রমে শাশুড়ি পালি
আমতা গণধর্ষণকাণ্ডে নির্যাতিতাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে। পুলিসকে এই নির্দেশ দিল হাইকোর্ট। পাঁচই ফেব্রুয়ারি সরস্বতী পুজোর দিন আমতার মুক্তিরচকে ওই বাড়িতে চড়াও হয় ১৩ জন দুষ্কৃতী।
বিদ্যুতের ট্রান্সফরমার বন্ধ করে দিয়ে শাশুড়ি ও তাঁর পুত্রবধূর ওপর নির্যাতন চালায় দুষ্কৃতীরা। কোনওক্রমে শাশুড়ি পালিয়ে আমতা থানায় সাতজনের নামে এফআইআর দায়ের করেন। এরপর হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে আরও ছজনের নামে এফআইআর দায়ের করেন নির্যাতিতারা।
যদিও এখনও পর্যন্ত রতন মণ্ডল নামে একজন অভিযুক্তকেই গ্রেফতার করেছে পুলিস। দুষ্কৃতীদের ক্রমাগত হুমকিতে ঘরছাড়া রয়েছেন নির্যাতিতারা। এরপরই নিরাপত্তার দাবিতে হাইকোর্টে মামলা করেন তাঁরা। আজ বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত পুলিসকে নির্যাতিতাদের শারিরীক ও মানসিক নিরাপত্তা দেওয়ার নির্দেশ দেন। মামলার পরবর্তী শুনানি ৬ মে।