ডেঙ্গি নিয়ে আত্মসমালোচনার সঙ্গেই আত্মপক্ষ সমর্থন মুখ্যমন্ত্রীর
ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণে শেষ পর্যন্ত কলকাতা পুরসভার গাফিলতির কথা মেনে নিলেন মুখ্যমন্ত্রী। ডেঙ্গি মোকাবিলায় পুর কর্তৃপক্ষের আরও আগেই তত্পর হওয়া উচিত ছিল বলে শুক্রবার মন্তব্য করেন তিনি। তবে একই সঙ্গে কেন্দ্রীয় পরিদর্শক দলের একটি রিপোর্ট তুলে ধরে রাজ্যে ডেঙ্গির প্রভাব নিয়ে সরকারের পক্ষেই পরোক্ষে সাফাই দিতেও ভোলেননি মুখ্যমন্ত্রী।
ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণে শেষ পর্যন্ত কলকাতা পুরসভার গাফিলতির কথা মেনে নিলেন মুখ্যমন্ত্রী। ডেঙ্গি মোকাবিলায় পুর কর্তৃপক্ষের আরও আগেই তত্পর হওয়া উচিত ছিল বলে শুক্রবার মন্তব্য করেন তিনি। তবে একই সঙ্গে কেন্দ্রীয় পরিদর্শক দলের একটি রিপোর্ট তুলে ধরে রাজ্যে ডেঙ্গির প্রভাব নিয়ে সরকারের পক্ষেই পরোক্ষে সাফাই দিতেও ভোলেননি মুখ্যমন্ত্রী।
আত্মসমালোচনার পাশাপাশি আত্মপক্ষ সমর্থন। এদিন রাজ্যে ডেঙ্গির প্রকোপ এবং তার মোকাবিলা প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে দুদিকেই ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। কলকাতায় যে হারে ডেঙ্গির জীবাণু সংক্রমণ হচ্ছিল, তাতে শুরু থেকেই কলকাতা পুরসভার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। সমালোচনার মুখে পড়ে প্রশাসন এবং পুরসভার মধ্যে চাপানউতোরও শুরু হয়। ডেঙ্গি নিয়ে অপপ্রচার হচ্ছে। শুরু থেকেই এই অভিযোগে অনড় থাকলেও ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণে শেষ পর্যন্ত কলকাতা পুরসভার গাফিলতির কথা মেনে নেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যে ডেঙ্গির প্রকোপ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কেন্দ্রীয় পরিদর্শক দলের একটি রিপোর্টকে হাতিয়ার করেছেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ, বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল এবং ক্লিনিকে তাড়াহুড়ো করে পরীক্ষা করা হচ্ছে। ফলে তাতে অনেক ভুল থেকে যাচ্ছে।
ডেঙ্গির প্রকোপ আগের চেয়ে কমেছে বলেও দাবি করেন মুখ্যমন্ত্রী। ডেঙ্গিতে মৃতের সংখ্যা নিয়ে সরকারি তথ্যের সঙ্গে বেসরকারি তথ্যের আকাশ-পাতাল ফারাক। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষার পদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন মুখ্যমন্ত্রী।