গার্ডেনরিচ কাণ্ডে ধাক্কা খেল সিআইডি
গার্ডেনরিচ কাণ্ডে ধাক্কা খেল সিআইডি। এঘটনায় চার অভিযুক্ত মহম্মদ মোক্তার, মহম্মদ মোস্তাক, ইবনে সউদ এবং শেখ সুভানের পুলিস হেফাজতের আর্জি খারিজ করে দিল আদালত। ১৮ মার্চ পর্যন্ত তাদের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইবনে সউদ ও সেখ সুভানকে প্রেসিডেন্সি জেলে এবং মোক্তার ও মহম্মদ মোস্তাককে আলিপুর জেলে পাঠানো হয়েছে।
গার্ডেনরিচ কাণ্ডে ধাক্কা খেল সিআইডি। এঘটনায় চার অভিযুক্ত মহম্মদ মোক্তার, মহম্মদ মোস্তাক, ইবনে সউদ এবং শেখ সুভানের পুলিস হেফাজতের আর্জি খারিজ করে দিল আদালত। ১৮ মার্চ পর্যন্ত তাদের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইবনে সউদ ও সেখ সুভানকে প্রেসিডেন্সি জেলে এবং মোক্তার ও মহম্মদ মোস্তাককে আলিপুর জেলে পাঠানো হয়েছে।
২৬ ফেব্রুয়ারি হাওড়া স্টেশন থেকে মহম্মদ মোক্তার এবং মহম্মদ মোস্তাককে গ্রেফতার করে সিআইডি। এরপর আদালত তাদের ছদিনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দেয়। কিন্তু তারপর থেকে গার্ডেনরিচ কাণ্ডের তদন্ত একচুলও এগোয়নি। সিআইডি সূত্রে খবর, জেরার সময় ওই দিনের টিভি ফুটেজকেই হাতিয়ার করেছে মোক্তার। এস আই তাপস চৌধুরী গুলিবিদ্ধ হওযার সময় ঘটনাস্থলে হাজির থাকা নিয়ে তদন্তকারী অফিসারদের দিকে পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দেয় মোক্তার। এরপর ধৃত মোক্তার এবং মোস্তাককে নিয়ে ঘটনাস্থলে যায় সিআইডি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত কোনও অস্ত্র কিংবা বিস্ফোরক উদ্ধার হয়নি।
সরকারপক্ষের আইনজীবী বক্তব্য ছিল, মানবাধিকারের বিষয়টি খেয়ালে রেখে তদন্ত চালাতে গিয়ে কিছুটা সময় লেগেছে। ধৃতরা সিআইডি অফিসারদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা চালিয়েছে বলেও তাঁর অভিযোগ। আপাতত গার্ডেনরিচ কাণ্ডে ধৃতদের মধ্য মহম্মদ ইমতিয়াজই সিআইডি হেফাজতে রয়েছে। এঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত মহম্মদ ইকবাল ওরফে মুন্না এখনও অধরা।