ফের শহরে এটিএম থেকে টাকা চুরি, ক্লোনিং ডিভাইস বসিয়ে হাইটেক চুরি!
ফের শহরে এটিএম থেকে টাকা চুরি। আধঘণ্টায় সরকারি ব্যাঙ্কের সাত গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট থেকে উধাও কয়েক লক্ষ টাকা । পুলিসের অনুমান,টাকা চুরিতে এটিএম কার্ড ক্লোনিংয়ের মতো হাইটেক প্রযুক্তির সাহায্য নিয়েছে টেক-স্যাভি প্রতারকরা।।
ওয়েব ডেস্ক: ফের শহরে এটিএম থেকে টাকা চুরি। আধঘণ্টায় সরকারি ব্যাঙ্কের সাত গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট থেকে উধাও কয়েক লক্ষ টাকা । পুলিসের অনুমান,টাকা চুরিতে এটিএম কার্ড ক্লোনিংয়ের মতো হাইটেক প্রযুক্তির সাহায্য নিয়েছে টেক-স্যাভি প্রতারকরা।।
এটিএম থেকে হাইটেক চুরি
আধ ঘণ্টায় উধাও ২লক্ষ৩১ হাজার টাকা
ওয়েব ডেস্ক: শহরেই হাইটেক কায়দায় এটিএম থেকে টাকা চুরি। এটিএম কার্ড ক্লোনিংয়ের ফাঁদে সাত গ্রাহক। সরকারি ব্যাঙ্কের এটিএম থেকে আধ ঘণ্টায় উধাও ২লক্ষ ৩১ হাজার টাকা। গত শনিবার রাত সাড়ে এগারোটা থেকে বারোটা দশের মধ্যে কসবার বাসিন্দা সৌমি গুহঠাকুরতা ও রুবাই চ্যাটার্জি দেখতে পান, মোট চার দফায় ৫০ হাজার করে টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে ইউকো ব্যাঙ্কের পার্কস্ট্রিট শাখায় তাঁদের অ্যাকাউন্ট থেকে । সোমবার ব্যাঙ্কে হাজির হন প্রতারিত দুই গ্রাহক। দেখা যায় একই ধরনের প্রতারনার শিকার আরও পাঁচজন।
ব্যাঙ্ক কর্তারা জানতে পেরেছেন ওই সাত জনই ২৯ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় আধ ঘণ্টার মধ্যে ইউকো ব্যাঙ্কের কসবা শাখার এটিএম থেকে টাকা তুলেছিলেন। সেখানেই ফাঁদ পেতেছিল প্রতারকেরা।
ব্যাঙ্কের অনুমান, এটিএমের ওই শাখায় কোনও এক জায়গায় ক্লোনিং ডিভাইস বসিয়েছিল প্রতারকরা। অনুমান, এটিএমের মধ্যে ক্যামেরাও বসাতে পারে প্রতারকরা, যাতে ধরা পড়েছিল পিন নম্বর। সেখান থেকেই আসল কার্ডের ছবি হাতে চলে যায় তাদের। সেই ছবি থেকেই তৈরি হয় সাতটি নকল এটিএম কার্ড ।
অনুমান, পরে নকল কার্ড ব্যবহার করেই অন্য এটিএম টাকা তুলে নেয় প্রতারকেরা। এই ঘটনার জেরে সরকারি ব্যাঙ্কের এটিএমের নিরাপত্তাও প্রশ্নের মুখে। ব্যাঙ্কের নিরাপত্তা কর্মীরা ঘটনায় যুক্ত কিনা তাও খতিয়ে দেখছে পুলিস।