ড্রাগই কি যৌন আসক্তির কারণ?
দুনিয়াতে 'কেমসেক্স'এর পরিমাণ বেড়ে গিয়েছে অনেক বেশি পরিমাণে। ড্রাগের প্রতি আসক্ত হয়ে যখন মানুষ কোনও অপরিচিতের সঙ্গে যৌন সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন, তখন তাকে 'কেমসেক্স' বলে। ব্যস্ত জীবনের স্ট্রেস বাড়ার সঙ্গে ড্রাগের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়েছে মানুষ। ড্রাগের নেশায় বেহুঁশ হয়ে যে কোনও ধনের ক্ষতিকর কাজ করতেও পিছপা হয় না তারা। বেহুঁশ হয়ে যে কোনও অপরিচিতের সঙ্গে সেক্সচুয়াল রিলেশনেও জড়িয়ে পড়ে তারা। আর এই যৌন সম্পর্কের ফলে বিভিন্ন রকমের যৌন রোগেও আক্রান্ত হচ্ছে ড্রাগ আসক্ত মানুষেরা।
ওয়েব ডেস্ক: দুনিয়াতে 'কেমসেক্স'এর পরিমাণ বেড়ে গিয়েছে অনেক বেশি পরিমাণে। ড্রাগের প্রতি আসক্ত হয়ে যখন মানুষ কোনও অপরিচিতের সঙ্গে যৌন সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন, তখন তাকে 'কেমসেক্স' বলে। ব্যস্ত জীবনের স্ট্রেস বাড়ার সঙ্গে ড্রাগের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়েছে মানুষ। ড্রাগের নেশায় বেহুঁশ হয়ে যে কোনও ধনের ক্ষতিকর কাজ করতেও পিছপা হয় না তারা। বেহুঁশ হয়ে যে কোনও অপরিচিতের সঙ্গে সেক্সচুয়াল রিলেশনেও জড়িয়ে পড়ে তারা। আর এই যৌন সম্পর্কের ফলে বিভিন্ন রকমের যৌন রোগেও আক্রান্ত হচ্ছে ড্রাগ আসক্ত মানুষেরা।
ড্রাগ নেওয়ার ফলে কয়েক ঘণ্টা বা এক দিনের জন্য বেহুঁশ হয়ে পড়ে মানুষ। এই বেহুঁশ অবস্থায় একাধিক সঙ্গীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপনে পিছপা হয় না তারা। তাই সেই সঙ্গী মাধ্যমেই তাদের শরীরে চলে যায় 'এইচআইভি'র মতো সংক্রামক ব্যাধি।
ব্রিটিশ মেডিক্যাল জার্নালের মতে, ড্রাগের নেশায় যৌন সম্পর্ক স্থাপনের ফলে এইচআইভি রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে অনেক। এখন এই সংক্রামক ব্যাধিতে আক্রান্ত মানুষদের কাছ থেকে জানা গিয়েছে তারা বেশিরভাগই ড্রাগের নেশায় আসক্ত। যে সমস্ত ড্রাগের প্রতি তারা আসক্ত সেগুলি হল, মেফেড্রোন, জিএইচবি, জিবিএল এবং ক্রাইস্টালাইসড মাথামফেটামাইন। এই ড্রাগগুলি ইনজেকশানের মাধ্যমে যদি শরীরে প্রয়োগ করা হয় তাহলে তার হুঁশ ফিরতে সময় লাগে ২৪ ঘণ্টা।