ওষুধ না খেয়ে প্রাকৃতিক উপায়েই কাটিয়ে ফেলুন 'হ্যাঙ্গওভার'
বড়দিনের অপেক্ষায় এখন প্রায় সকলেই। গোটা একটা বছর এই দিনের অপেক্ষায় থাকেন সকলেই। আলোর রোশনাইতে ছেয়ে যায় গোটা পৃথিবী। যে যার নিজের মত করে উদযাপন করতে থাকেন দিনটিকে। রাস্তার মাঝে সকলকে মাতিয়ে রাখে ওপেন কন্সার্টগুলি। বাবা-মার হাত ধরে অথবা প্রিয়জনের হাত ধরে ঘুরতে আসা ৮ থেকে ৮০ সকলেই মজে থাকেন বড়দিনটিতে। উপচে পড়ার মতো ভিড় দেখতে পাওয়া যায় রেস্টুরেন্ট থেকে শুরু করে শহরের 'নাইট ক্লাব'গুলিতে। পাব এবং ডিস্কগুলিতে ওঠে মদের ফোয়ারা। এইভাবে আনন্দের মধ্যে দিয়েই কেটে যায় বড়দিন। কিন্তু 'হ্যাঙ্গওভার' যেন কিছুতেই কাটতে চায় না পরের দিনকে। অফিস না থাকলেও ঘুমিয়ে থাকতে ইচ্ছে করে সারাটা দিন। কিন্তু তা বললে কি চলে? হ্যাঙ্গওভারকে তো টা-টা বলতেই হবে! তাহলে এবার দেখে নিন কীভাবে কোনও ওষুধ না খেয়েই কাটিয়ে ফেলবেন আপনার হ্যাঙ্গওভার...
ওয়েব ডেস্ক: বড়দিনের অপেক্ষায় এখন প্রায় সকলেই। গোটা একটা বছর এই দিনের অপেক্ষায় থাকেন সকলেই। আলোর রোশনাইতে ছেয়ে যায় গোটা পৃথিবী। যে যার নিজের মত করে উদযাপন করতে থাকেন দিনটিকে। রাস্তার মাঝে সকলকে মাতিয়ে রাখে ওপেন কন্সার্টগুলি। বাবা-মার হাত ধরে অথবা প্রিয়জনের হাত ধরে ঘুরতে আসা ৮ থেকে ৮০ সকলেই মজে থাকেন বড়দিনটিতে। উপচে পড়ার মতো ভিড় দেখতে পাওয়া যায় রেস্টুরেন্ট থেকে শুরু করে শহরের 'নাইট ক্লাব'গুলিতে। পাব এবং ডিস্কগুলিতে ওঠে মদের ফোয়ারা। এইভাবে আনন্দের মধ্যে দিয়েই কেটে যায় বড়দিন। কিন্তু 'হ্যাঙ্গওভার' যেন কিছুতেই কাটতে চায় না পরের দিনকে। অফিস না থাকলেও ঘুমিয়ে থাকতে ইচ্ছে করে সারাটা দিন। কিন্তু তা বললে কি চলে? হ্যাঙ্গওভারকে তো টা-টা বলতেই হবে! তাহলে এবার দেখে নিন কীভাবে কোনও ওষুধ না খেয়েই কাটিয়ে ফেলবেন আপনার হ্যাঙ্গওভার...
১. বেশি করে ব্রেকফাস্ট করুন
পরের দিন সকালে জোড় করে ঘুম থেকে উঠে ব্রেকফাস্ট করুন। আপেলের রস খেতে পারেন। আপেলের রস খুব তাড়াতাড়ি হ্যাঙ্গওভার কাটাতে সক্ষম হয়। এছাড়া খালি পেটে বেশিক্ষণ থাকলে শরীর ক্লান্ত লাগে যার দরুণ ঘুম যেন কাটতেই চায় না।
২. হেঁটে আসুন
ঘুম থেকে উঠে রাস্তায় বেরিয়ে কিছুক্ষণ হেঁটে নিন। দেখবেন সকালের সতেজ হাওয়া গায়ে লাগালেই হ্যাঙ্গওভার কেটে যাবে।
৩. খাওয়ার পরে মদ্যপান করুন
বড়দিনে খালি পেটে কখনওই মদ্যপান করবেন না। খালি পেটে মদ্যপান করলে শরীর খারাপ করতে পারে। যদি সহ্য না হয় তবে বমিও হতেই পারে। তাই পরের দিন শরীর আরও বেশি খারাপ লাগতে পারে। তাই খালি পেটেও না আবার খুব বেশি ভরা পেটেও না। হালকা কিছু খাবার খেয়ে তবেই খান।
৪. হালকা রঙের মদ্যপান করুন
যে সমস্ত মদের রঙ গাঢ় সেগুলিকে এড়িয়ে চলুন। কারণ গাঢ় রঙের মদ খেলে হ্যাঙ্গওভারে ভুগতে হয়। তাই যেসমস্ত মদের রঙ হালকা সেগুলি খান।
৫. বুদবুদগুলিকে এড়িয়ে চলুন
শ্যামপেন অথবা মদের বুদবুদগুলিকে এড়িয়ে চলুন। কারণ এতে থাকা কার্বোন ডাই অক্সাইড শরীরে ঢুকে হ্যাঙ্গওভারের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। যা পরের দিনও কাটতে চায় না।
৬. ডিম খান
ডিম হ্যাঙ্গওভার কাটাতে সক্ষম। সকালে ঘুম থেকে উঠে দুটো ডিম অবশ্যই খেয়ে নিতে পারেন। এটি লিভার খারাপ হওয়ার হাত থেকে শরীরকে বাঁচায়।
৭. আদা দেওয়া চা খান
লিকার চায়ে আদা মিশিয়ে খেতেই পারেন। তার সঙ্গে যদি একটি লেবুও মিশিয়ে নেন তাহলে তো আরওই ভালো। দেখবেন একবার খাওয়ার পরেই আপনার হ্যাঙ্গওভার কেটে যাবে।
৮. পটাশিয়াম জাতীয় খাবার খান
অতিরিক্ত পরিমানে মদ্যপান করলে ডিহাইড্রেশন হয়ে যেতে পারে। তাই তখন পটাশিয়াম জাতীয় খাবার অবশ্যই প্রয়োজন। যেমন কলা এবং পালং শাক খেতে পারেন।