সুশান্ত মৃত্যুর তদন্ত নিয়ে জলঘোলার মধ্যেই ছড়াল তাঁর আরেক সঙ্গী স্যামুয়েলের মৃত্যুর গুজব
বলেন, ''সিদ্ধার্থ পিঠানি আমার থেকেও বেশি রিয়ার কাছের।''
নিজস্ব প্রতিবেদন : সুশান্ত মৃত্যু তদন্ত নিয়ে নানান জলঘোলার মধ্যে ছড়িয়ে পড়ল সুশান্তের আরও এক সঙ্গী স্যামুয়েল হওকিপের মৃত্যুর খবর। পরে স্যামুয়েল ইনস্টা লাইভ করে জানান, তিনি ''সুস্থ আছেন ও জীবিত আছেন।'' পাশাপাশি আরও একটি বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ্যে আনেন তিনি। বলেন, ''সিদ্ধার্থ পিঠানি আমার থেকেও বেশি রিয়ার কাছের।''
প্রথমে নিজের ইনস্টাস্টোরিতে স্যামুয়েল লেখেন, ''সকলকে ধন্যবাদ, আমার পাশে থাকার জন্য। আমি জীবিত আছি ও সুস্থ আছি। আমি নিজেই নিজের অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করছি, অন্য কেউ করছে না। সুশান্তকে নিয়ে আপনারা যে ভালোবাসা দেখিয়েছেন, তার জন্য ধন্যবাদ।''
আরও পড়ুন-''দিশা সালিয়ানের কেস ডিটেলস ভুলবশত ডিলিট হয়ে গিয়েছে'', বিহার পুলিসকে জানাল মুম্বই পুলিস
আরও পড়ুন-৫০টি সিমকার্ড বদল! একাধিক নম্বরের একটিও সুশান্তের নিজের নামে নেই, জানাল বিহার পুলিস
এই পোস্টের পাশাপাশি ইস্টাগ্রাম লাইভ করে অনেকের সঙ্গে কথাও বলেন, সুশান্তের টিমের প্রাক্তন সদস্য স্যামুয়েল হওকিপ। বিভিন্ন লোকজন তাঁকে নানান প্রশ্ন করেন। তাঁর মধ্যে একজনের প্রশ্ন উত্তরে স্যামুয়েল বলেন, সিদ্ধার্থ পিঠানি আমার থেকেও বেশি রিয়ার ঘনিষ্ঠ, মানের রিয়ার কাছের। প্রসঙ্গত, সুশান্তের মৃত্যুর পরপরই বলা হয়েছিল, রিয়া নাকি সিদ্ধার্থ পিঠানিকে পছন্দ করেন না। তবে এখন উঠে আসছে অন্য তথ্য।
As per Samuel haokip ,
Sidhharth pithani was Better friend of Rhea than him !!!!!
& Yeah Samuel haokip is alive #IndiaScreamsCBI4SSR pic.twitter.com/WZqZlL8myQ
— (Sushant needs justice) (@ambivert_nerd20) August 2, 2020
এই স্যামুয়েল হওকিপ সিদ্ধার্থ পিঠানির মতোই সুশান্তের টিমের একজন সদস্য ছিলেন। তিনি সুশান্তের সঙ্গে একই ফ্ল্যাটে থাকতেন। যদিও তিনি ২০১৯-এর জুন-জুলাই করেই ওই টিম ছেড়ে বেরিয়ে গিয়েছিলেন। প্রসঙ্গত, সুশান্তের হাউস ম্যানেজারের নামও স্যামুয়েল। তাঁর নাম স্যামুয়েল মিরান্ডা।
আরও পড়ুন-বড় স্যুটকেস নিয়ে রাতেই চলে যায় রিয়া ও তাঁর পরিবার, জানাচ্ছেন বিল্ডিংয়ের সুপারভাইজার
এদিকে সম্প্রতি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে স্যামুয়েল হওকিপ জানিয়েছেন, সুশান্তকে তিনি কখনওই অসুস্থ, অবসাদগ্রস্ত দেখেননি। তবে সম্প্রতি ওই বাড়ির অন্যান্য কর্মীদের কাছে শুনেছিলেন সুশান্তের চিকিৎসার কথা, ওষুধপত্র চলার কথা। তবে তিনি কোনওদিনই সুশান্তকে অবসাদগ্রস্ত দেখেননি।