রইসের রিলিজ এগিয়ে এল

২৬ জানুয়ারি রইসের সঙ্গে ছবি ক্ল্যাশ করছিল তাই একদিন এগিয়ে ২৫ জানুয়ারি সন্ধ্যায় কাবিল মুক্তির দিন ঘোষণা করেন প্রযোজক রাকেশ রোশন। তবে শেষ চালে বাজিমাত শাহরুখের। রইসের ট্রেলারে ধরা পড়ল ২৫ জানুয়ারি সকালেই  মুক্তি রইসের। আরও পড়ুন-উফ! শাহরুখ, শাহরুখ (রিলিজ হল রইসের ট্রেলর)

Updated By: Dec 8, 2016, 11:15 AM IST
রইসের রিলিজ এগিয়ে এল

ওয়েব ডেস্ক:২৬ জানুয়ারি রইসের সঙ্গে ছবি ক্ল্যাশ করছিল তাই একদিন এগিয়ে ২৫ জানুয়ারি সন্ধ্যায় কাবিল মুক্তির দিন ঘোষণা করেন প্রযোজক রাকেশ রোশন। তবে শেষ চালে বাজিমাত শাহরুখের। রইসের ট্রেলারে ধরা পড়ল ২৫ জানুয়ারি সকালেই  মুক্তি রইসের। আরও পড়ুন-উফ! শাহরুখ, শাহরুখ (রিলিজ হল রইসের ট্রেলর)

 

নিঃশব্দে নিজের  চালটা রইসের ট্রেলারে দিলেন শাহরুখ। বাদশার এই চালে কুপোকাত্‍ রাকেশ রোশন। চটেছেন কিংখানের ওপর।  তাঁর মতে  ৫০ বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রিতে রয়েছেন। অন্য কোন প্রযোজক যদি নিজের ছবির ডেট ঠিক করেন আগে,সেইদিনেই নিজের ছবির ডেট কখনও রাখেননি রাকেশ রোশন ।  এমনকি ২০১৮ তে বড়দিনে কৃষ ফোর মুক্তির দিন পিছোবেন কারণ একইদিনে মুক্তি শাহরুখের ছবিরও। তবে রইসের ট্রেলারে যেভাবে শাহরুখ আঁতে ঘা দিলেন তাতে ক্ষুদ্ধ রাকেশ।  এই ঠান্ডা লড়াইয়ের নেপথ্যে রয়েছে  এক ইতিহাস। দুটি ছবির রিলিজ ডেট এক হওয়ায় একদম শুরুতে  প্রথম দফায় হৃতিকের সঙ্গে কথা বলতে যান শাহরুখ। 

 

হৃতিকের কথামতা প্রযোজক বাবা রাকেশ রোশনের সঙ্গে মাস খানেক আগে তাঁর জুহুর বাংলোতে প্রায় ৫ঘণ্টা কথোপকথনের পরও লাভ হয়নি কিছু। বোঝা গেছে শাহরুখের টুইটে। ২৬ জানুয়ারিই কাবিল মুক্তির দিন ঘোষণা করে দেন  রাকেশ রোশন। এই ঘটনার পর নিজের জন্মদিনের সময়েও বেশ হতাশ দেখা গেছে কিংখানকে। আর তারপরই রইসের ট্রেলারে বড় দান। তবে এই টক্কর হওয়াটাই স্বাভাবিক। খতিয়ে দেখলে, দুটি ছবিই হৃতিক ও শাহরুখের হোম প্রোডাকশন।  হৃতিক আর শাহরুখের ওপরই পুরোপুরি ভরসা করতে হয়েছে প্রযোজকদের। কারণ যোগ্য সঙ্গত দেওয়ার মতো নেই নায়িকা।  ঠান্ডা লড়াইয়ের নেপথ্য কাহিনি কী আপনাদের জানা? ইয়ামিই হোন বা মাহিরা দুজনের ওপর আস্থা রাখা খানিকটা বোকামি বৈকি! একদিকে কাবিল পরিচালক সঞ্জয় গুপ্তার শেষ ছবি জজবা বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়েছিল। আর রইসের পরিচালক রাহুল ঢোলাকিয়া প্রায় সাত বছর পর পরিচালনায়। পরজানিয়া ছবির জন্য পেয়েছিলেন জাতীয় পুরস্কার।  শাহরুখের ফ্যান যেমন ফ্যানদের নাপসন্দ লিস্টে সামিল হয়েছিল, তেমনি হৃতিক ফ্যানরাও হতাশ হয়েছেন মহেঞ্জো দড়ো দেখে। তাই উঠে দাঁড়াতে শাহরুখ হৃতিক দুজনেরই ভরসা এই ছবি দুটি।

 

.