এ গাঁয়ে মেয়ের বিয়ে দেন না বাবারা

গ্রামে পানীয় জলের টিউবওয়েল নেই। দু কিলোমিটার হেঁটে গিয়ে হিংলো নদী থেকে জোগাড় করতে হয় খাওয়ার জল। তাই এ গাঁয়ে মেয়ের বিয়ে দেন না বাবারা। এমনই বেহাল দশা বীরভূমের পলাশডাঙার বাসিন্দাদের। ছেলেদের বিয়ের বয়স হয়েছে। কিন্তু, মেয়ে জুটছেনা। কারণ জল। হ্যাঁ। এমনটাই হাল বীরভূমের দুবরাজপুরের পলাশডাঙায়।  আড়াই হাজার মানুষের বসবাস এই গ্রামে। পঞ্চায়েতের উদ্যোগে ১৭টি টিউবওয়েল বসানো হয়েছে।কিন্তু, আয়রনের দাপটে সে জল খাওয়া মুস্কিল। তাই ভরসা হিংলো নদীর জল।

Updated By: Jun 26, 2016, 09:42 PM IST
 এ গাঁয়ে মেয়ের বিয়ে দেন না বাবারা

ওয়েব ডেস্ক: গ্রামে পানীয় জলের টিউবওয়েল নেই। দু কিলোমিটার হেঁটে গিয়ে হিংলো নদী থেকে জোগাড় করতে হয় খাওয়ার জল। তাই এ গাঁয়ে মেয়ের বিয়ে দেন না বাবারা। এমনই বেহাল দশা বীরভূমের পলাশডাঙার বাসিন্দাদের। ছেলেদের বিয়ের বয়স হয়েছে। কিন্তু, মেয়ে জুটছেনা। কারণ জল। হ্যাঁ। এমনটাই হাল বীরভূমের দুবরাজপুরের পলাশডাঙায়।  আড়াই হাজার মানুষের বসবাস এই গ্রামে। পঞ্চায়েতের উদ্যোগে ১৭টি টিউবওয়েল বসানো হয়েছে।কিন্তু, আয়রনের দাপটে সে জল খাওয়া মুস্কিল। তাই ভরসা হিংলো নদীর জল।

প্রায় দু কিলোমিটার হেঁটে গিয়ে খাওয়ার জল জোগাড় করতে হয়। পরিস্থিতির কথা জানে প্রশাসন। ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাসও মিলেছে। টিউবওয়েল কবে তৈরি হবে? কবে গ্রামের মধ্যেই মিলবে খাওয়ার জল? উত্তর খুঁজছেন পলাশডাঙার মানুষ।

.