ভোট গণনার কর্মীতেও ঘাটতি
পঞ্চায়েত ভোটের গণনা নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে। ভোট গণনার জন্য ৯৮ হাজার ৭০০ কর্মী প্রয়োজন। রাজ্য সরকার ৫০ হাজার কর্মী দিতে পারলেও বাকি কর্মী দিতে পারছে না। ফলে বাকি ৪৮ হাজার ৭০০ কর্মীর ঘাটতি মেটাতে গণনায় শিক্ষকদেরও নিয়ে আসা হবে। সরকারি স্কুলে এতো সংখ্যক শিক্ষক না থাকায়, সরকার অনুমোদিত স্কুলগুলি থেকেও শিক্ষক আনা যাবে বলে সরকারের তরফে কমিশনকে জানানো হয়েছে।
পঞ্চায়েত ভোটের গণনা নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে। ভোট গণনার জন্য ৯৮ হাজার ৭০০ কর্মী প্রয়োজন। রাজ্য সরকার ৫০ হাজার কর্মী দিতে পারলেও বাকি কর্মী দিতে পারছে না। ফলে বাকি ৪৮ হাজার ৭০০ কর্মীর ঘাটতি মেটাতে গণনায় শিক্ষকদেরও নিয়ে আসা হবে। সরকারি স্কুলে এতো সংখ্যক শিক্ষক না থাকায়, সরকার অনুমোদিত স্কুলগুলি থেকেও শিক্ষক আনা যাবে বলে সরকারের তরফে কমিশনকে জানানো হয়েছে।
এমনকি আংশিক সময়েরও শিক্ষকদের ভোট গণনার কাজে ব্যবহার করা যাবে বলে সরকারের তরফে জানানো হয়েছে। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, শিক্ষাদিবসে নও শিক্ষককে অন্য কাজে নিয়োগ করা যাবে না। এদিকে গণনার দিন সোমবার অর্থাত্ শিক্ষা-দিবস। সেক্ষেত্রে বেশিরভাগ শিক্ষকই ভোট গণনার কাজ করতে অস্বীকার করতে পারেন। এই পরিস্থিতিতে জেলা প্রশাসনগুলিকে শিক্ষকদের অনুরোধ করতে বলা হয়েছে কমিশনের তরফে। কিন্তু তাতেও সমস্যা মিটবে কিনা, তা নিয়ে চিন্তায় রয়েছে কমিশন।