৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে ভোটদানের হিসেব বেড়ে হয়ে গেল ৮৪ শতাংশ!
ছিল ৮০ শতাংশ। মাত্র ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে ভোটদানের সেই হিসেব বেড়ে হয়ে গেল ৮৪ শতাংশ। দুটি তথ্যই নির্বাচন কমিশনের দেওয়া। প্রথম দফার ভোটদানের এই পরিসংখ্যান নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। এতটা বৃদ্ধি অস্বাভাবিক বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। বুথের ভোট না ভূতের ভোট, প্রশ্ন বিরোধীদের।
ওয়েব ডেস্ক: ছিল ৮০ শতাংশ। মাত্র ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে ভোটদানের সেই হিসেব বেড়ে হয়ে গেল ৮৪ শতাংশ। দুটি তথ্যই নির্বাচন কমিশনের দেওয়া। প্রথম দফার ভোটদানের এই পরিসংখ্যান নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। এতটা বৃদ্ধি অস্বাভাবিক বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। বুথের ভোট না ভূতের ভোট, প্রশ্ন বিরোধীদের।
৪ এপ্রিল, ২০১৬। রাজ্যে ১ম দফা নির্বাচন। কাঠফাটা রোদ। তবুও ভোটকেন্দ্রের সামনে দীর্ঘলাইন। প্রথম দফা নির্বাচনের দিন ৩ জেলার এই ছবি দেখে হাসি ফুটেছিল শাসক-বিরোধী দুই শিবিরেই। সন্ধে সাড়ে ৬টা নাগাদ নির্বাচন কমিশন জানিয়ে দেয়, প্রথম দফায় ভোটদানের হার ৮০ শতাংশ ছাড়িয়েছে। ৬ এপ্রিল কমিশন জানাল ভোটের হার আরও বেশি।
৪ এপ্রিল, সন্ধে ৬.৩০। ভোটের হার- ৮০.৯২%। ৬ এপ্রিল, ভোটের হার- ৮৪.২২%। অথাত্ দুদিনের ব্যবধানে ভোটের হারে ফারাক ৩.৩ শতাংশ। এতো গেল গড় হিসেব। কিন্তু দেখা যাচ্ছে কয়েকটি কেন্দ্রে এই ফারাক প্রায় ৬ শতাংশ। এর মধ্যে রয়েছে নয়াগ্রাম, শালবনি, মেদিনীপুর, বিনপুর, রায়পুর, তালডাংরা এবং জয়পুর।
এখানেই উঠছে প্রশ্ন। যদিও অনেকে আবার এই ফারাক নিয়ে মাথা ঘামাতে রাজি নন। চূড়ান্ত পরিসংখ্যানে ভোটদানের হার বৃদ্ধি নতুন নয়। কিন্তু এতটা বৃদ্ধি স্বাভাবিক ক্ষেত্রে দেখা যায় না।