কুয়োয় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু, হাওড়ায় জলে পরে মৃত এক
কুয়োয় পড়ে মৃত্যু হল দুই শিশুর। দুর্গাপুরের নিউটাউনশিপ থানা এলাকার ঝর্ণা পল্লীতে এই ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। শিশুদুটির বাবা পেশায় ভ্যান চালক, মা হাসপাতালের আয়ার কাজ করেন।
কুয়োয় পড়ে মৃত্যু হল দুই শিশুর। দুর্গাপুরের নিউটাউনশিপ থানা এলাকার ঝর্ণা পল্লীতে এই ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। শিশুদুটির বাবা পেশায় ভ্যান চালক, মা হাসপাতালের আয়ার কাজ করেন।
জানা গিয়েছে শনিবার সকালে দু`জনেই বেরিয়ে গেলে দাদুর কাছেই ছিল শিশুদুটি। কিন্তু অল্প সময়ের জন্য দাদু বাড়ির বাইরে যাওয়ায় শিশুদুটি খেলতে খেলতে বাড়ির পিছনের খোলা কুয়োর কাছে চলে আসে। দেড় বছরের রুমা প্রথমে পড়ে যায়। তাকে দেখতে গিয়ে পড়ে যায় সাড়ে তিন বছরের রনিও। অনেক খোঁজাখুঁজির পর কুয়ো থেকে উদ্ধার হয় শিশুদুটির নিথর দেহ।
অন্যদিকে সুইমিং পুলে ডুবে কিশোরের মৃত্যুর জেরে ব্যাপক ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় হাওড়ার সালকিয়ায়। শুক্রবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে। জানা গিয়েছে, বছর দশেকের অরিত্র কর দক্ষ সাঁতারু ছিল। সেক্ষেত্রে কীভাবে সুইমিং পুলে ডুবে তার মৃত্য হল, তা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন তুলেছেন পরিবারের সদস্যরা।
সালকিয়া হিন্দু স্কুলের ছাত্র অরিত্রের মৃত্যু নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন সুইমিং পুল কর্তৃপক্ষ। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রশিক্ষকদের গাফিলতির জেরেই মৃত্যু হয়েছে অরিত্রের। ঘটনার জেরে সুইমিং পুল ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। রাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লাঠিও চালায় মালিপাঁচঘড়া থানার পুলিস। মৃত ছাত্রের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ইতিমধ্যেই তিনজনকে আটক করেছে পুলিস। পুলিসসূত্রে খবর ধৃত সকলেই সুইমিং পুল পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন।