ভাঙছে আরও ভাঙছে বিরোধী শিবির, তৃণমূলে যোগ দেওয়ার হিড়িক অব্যাহত
উত্তরবঙ্গের মতো দক্ষিণবঙ্গেও বিরোধী শিবিরে ভাঙন অব্যাহত। তৃণমূলে যোগ দিলেন চূড়ামণিপুর ও রামসাগর গ্রাম পঞ্চায়েত এবং ওন্দা পঞ্চায়েত সমিতির ১১ জন বাম সদস্য। চুড়ামণিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান, উপপ্রধান সহ ৪ জন তৃণমূল যোগ দেওয়ায় পঞ্চায়েত শাসক দলের দখলে আসছে। তৃণমূলের বাঁকুড়া জেলা সভাপতি অরূপ খাঁ বলেন, উন্নয়নের স্বার্থেই বাম শিবির থেকে শাসক দলে যোগ দিচ্ছেন সবাই।
ওয়েব ডেস্ক: উত্তরবঙ্গের মতো দক্ষিণবঙ্গেও বিরোধী শিবিরে ভাঙন অব্যাহত। তৃণমূলে যোগ দিলেন চূড়ামণিপুর ও রামসাগর গ্রাম পঞ্চায়েত এবং ওন্দা পঞ্চায়েত সমিতির ১১ জন বাম সদস্য। চুড়ামণিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান, উপপ্রধান সহ ৪ জন তৃণমূল যোগ দেওয়ায় পঞ্চায়েত শাসক দলের দখলে আসছে। তৃণমূলের বাঁকুড়া জেলা সভাপতি অরূপ খাঁ বলেন, উন্নয়নের স্বার্থেই বাম শিবির থেকে শাসক দলে যোগ দিচ্ছেন সবাই।
আরও পড়ুন- হাওড়ার মোস্ট ওয়ান্টেড কুকুর!
এদিকে, ফের এক তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে হুমকি ও দাদাগিরির অভিযোগ। অভিযুক্ত নেতার নাম রহমত আলি। খানাকুল এক নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য। ইনজাঙ্কশন জারি থাকা সত্ত্বেও প্রভাব খাটিয়ে অন্যের জমির ওপর দিয়ে জোর করে বিদ্যুতের তার নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে ওই নেতার বিরুদ্ধে। ঘটনা খানাকুলের অনন্ত নগরের।
অভিযোগ, বিরোধী দলনেতা আবদুল মান্নানের ভাই আবদুল রহিম মান্নানের জায়গার ওপর দিয়েই এই লাইন নিয়ে গেছেন ওই তৃণমূল নেতা। গোটা ঘটনা জানিয়ে খানাকুল থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন আবদুল রহিম। অভিযুক্ত নেতাকে আটকও করেছে পুলিস। কংগ্রেস নেতা আবদুল মান্নানের অভিযোগ শাসক দলের প্রভাব খাটিয়েই অনৈতিক কাজ চালাচ্ছেন ওই তৃণমূল নেতা।