পরিবারের একমাত্র রোজগেরে সুভাষ পালের মৃত্যুতে অথৈ জলে স্ত্রী বিশাখা

বাবা ফিরবেন না এটা এখন জেনে গিয়েছে সুভাষ পালের দশ বছরের মেয়ে সুশ্রিতা। বড় হয়ে বাবার মতোই সে পাহাড়ে যেতে চায়। স্বামীর হঠাত্‍ মৃত্যুতে অথৈ জলে পড়েছেন স্ত্রী বিশাখা। সংসার চালানোটাই এখন তাঁর কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। কাঠমান্ডুতে নামিয়ে আনা হয়েছে অভিযাত্রী সুভাষ পালের নিথর দেহ। কাঠমান্ডু থেকে অনেক দূরে বাঁকুড়ার ছোট্ট বাড়িতে এখন শুধুই হাহাকার।

Updated By: May 29, 2016, 08:08 PM IST
পরিবারের একমাত্র রোজগেরে সুভাষ পালের মৃত্যুতে অথৈ জলে স্ত্রী বিশাখা

ওয়েব ডেস্ক: বাবা ফিরবেন না এটা এখন জেনে গিয়েছে সুভাষ পালের দশ বছরের মেয়ে সুশ্রিতা। বড় হয়ে বাবার মতোই সে পাহাড়ে যেতে চায়। স্বামীর হঠাত্‍ মৃত্যুতে অথৈ জলে পড়েছেন স্ত্রী বিশাখা। সংসার চালানোটাই এখন তাঁর কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। কাঠমান্ডুতে নামিয়ে আনা হয়েছে অভিযাত্রী সুভাষ পালের নিথর দেহ। কাঠমান্ডু থেকে অনেক দূরে বাঁকুড়ার ছোট্ট বাড়িতে এখন শুধুই হাহাকার।

ট্রাক চালিয়ে সংসার চালাতেন সুভাষ পাল। পরিবারের তিনিই ছিলেন এক মাত্র রোজগেরে। তাঁর হঠাত্ মৃত্যুতে রীতিমতো অথৈ জলে স্ত্রী বিশাখা। আশা একটাই যদি কোনও সরকারি সাহায্য মেলে।

অ্যাডভেঞ্চারের নেশাই কেড়ে নিয়েছে তাঁর বাবাকে। তবুও সুশ্রিতা চায় বাবার মতোই অভিযাত্রী হতে। কারণ বাবাই তো তাঁকে শিখিয়েছেন, পাহাড়কে ভয় পেলে হবে না ভালবাসতে হবে। কিন্তু এই মেয়েকে বড় করবেন কী ভাবে?  কোথা থেকে হবে অর্থের সংস্থান? সে চিন্তাই এখন কুরে কুরে খাচ্ছে সুভাষ পালের স্ত্রীকে।

.