ভেটেরেনারি কাউন্সিলের অনুমোদন ছাড়াই প্রাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস সরিয়ে নিল রাজ্য সরকার!
ভেটেরেনারি কাউন্সিলের অনুমোদন ছাড়াই সরানো হয়েছে প্রাণী বিশ্ববিদ্যালয়। রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তের জেরেই অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে প্রায় সাড়ে চারশো জন ছাত্রছাত্রীর ভবিষ্যত্। বেলগাছিয়া থেকে ওই বিশ্ববিদ্যালয়টি সরানো হয়েছে নদীয়ার মোহনপুরে। যে ক্যাম্পাস আগেই পরিদর্শন করে অনুমোদন দিতে রাজি হয়নি ভেটেনারি কাউন্সিল অব ইন্ডিয়া।পশু চিকিত্সক হতে গেলে প্রয়োজন ভেটেনারি কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার অনুমোদন। অথচ সেই অনুমোদন পাওয়াটাই হয়তো অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে রাজ্যের প্রাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক স্তরের ছাত্রদের।
ওয়েব ডেস্ক: ভেটেরেনারি কাউন্সিলের অনুমোদন ছাড়াই সরানো হয়েছে প্রাণী বিশ্ববিদ্যালয়। রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তের জেরেই অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে প্রায় সাড়ে চারশো জন ছাত্রছাত্রীর ভবিষ্যত্। বেলগাছিয়া থেকে ওই বিশ্ববিদ্যালয়টি সরানো হয়েছে নদীয়ার মোহনপুরে। যে ক্যাম্পাস আগেই পরিদর্শন করে অনুমোদন দিতে রাজি হয়নি ভেটেনারি কাউন্সিল অব ইন্ডিয়া।পশু চিকিত্সক হতে গেলে প্রয়োজন ভেটেনারি কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার অনুমোদন। অথচ সেই অনুমোদন পাওয়াটাই হয়তো অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে রাজ্যের প্রাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক স্তরের ছাত্রদের।
এতদিন বেলগাছিয়াতেই মূল ক্যাম্পাস ছিল ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের। বর্তমানে ওই স্নাতক স্তরের ক্লাস সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে নদিয়ার মোহনপুরে। রাজ্য সরকার এই সিদ্ধান্ত নিলেও তাতে শুরু থেকেই আপত্তি জানিয়েছে ভেটেনারি কাউন্সিল অব ইন্ডিয়া। দুহাজার তেরোর পর থেকে একাধিকবার তারা ওই ক্যাম্পাস পরিদর্শনে এসে সেই আপত্তির কথা জানিয়ে গিয়েছেন কাউন্সিলের প্রতিনিধিরা। আপত্তি উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্দরেও।
বিভিন্ন স্তরে আপত্তি সত্ত্বেও আপাতত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক স্তরের ক্লাস চলছে মোহনপুরে। এর ফলে কী এই ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যতে কাউন্সিলের অনুমোদন পাওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়ল? মানতে নারাজ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। গোটা ঘটনাকে আমল দিতে চাননি রাজ্যের প্রাণী সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রীও। তবে মন্ত্রী যাই বলুন, ভেটেনারি কাউন্সিলের অনুমোদনহীন ক্যাম্পাসে ছাত্র-ছাত্রীদের ভবিষ্যত নিয়ে প্রশ্ন কিন্তু থেকেই যাচ্ছে।