মানিকচকের ঘটনায় কমিশনের সমালোচনা করলেন সাবিত্রী
মানিকচকের ঘটনায় নির্বচন কমিশনের ভূমিকার কড়া সমালোচনা করলেন মালদহের তৃণমূল নেত্রী সাবিত্রী মিত্র। তাঁর অভিযোগ স্থানীয় কংগ্রেস সাংসদের সঙ্গে কমিশনের আধিকারিকদের সুসম্পর্কের জেরেই কমিশন তৃণমূলকে অপদস্থ করতে উঠেপড়ে লেগেছে।
মানিকচকের ঘটনায় নির্বচন কমিশনের ভূমিকার কড়া সমালোচনা করলেন মালদহের তৃণমূল নেত্রী সাবিত্রী মিত্র। তাঁর অভিযোগ স্থানীয় কংগ্রেস সাংসদের সঙ্গে কমিশনের আধিকারিকদের সুসম্পর্কের জেরেই কমিশন তৃণমূলকে অপদস্থ করতে উঠেপড়ে লেগেছে।
মানিকচক কাণ্ডে নির্বাচন কমিশন কড়া হতেই তত্পর হয় পুলিস। এফআইআরে নাম থাকা ৪ জনকেই গ্রেফতার করেছে পুলিস। গ্রেফতার হয়েছেন সোমদীপ সরকার, জামাল খান,মুকুলেশ্বর রহমান ও মতিউর রহমান। ধৃতদের মধ্যে সোমদীপ মন্ত্রী সাবিত্রী মিত্রের জামাই এবং মুকুলেশ্বর রহমান মানিকচক ব্লকের যুব তৃণমূল সভাপতি।
এফআইআরে নাম থাকা ৪ জনকেই শুক্রবার বিকেল পাঁচটার মধ্যে গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছিল কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন। গ্রেফতারের পর তা কমিশনকে জানানোর নির্দেশও দেওয়া হয় রাজ্য পুলিসের ডিজিকে। কমিশনের নির্দেশ মেনে প্রথমে মুকুলেশ্বর রহমান ও মতিউর রহমানকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর গ্রেফতার হন সোমদীপ সরকার ও জামাল খান। গতকাল গ্রেফতার করা হয়েছিল তৃণমূলের দুই কর্মী বিপিনবিহারী পাল ও কালু শেখকে। শুক্রবার সকালে পুলিস গ্রেফতার করে শাসকদলের আরেক কর্মী নীলকান্ত সিনহাকে। কমিশনের কর্মীদের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে এই তিনজনকে দুদিনের পুলিস হেফাজতে পাঠায় মালদা আদালত। তবে কমিশনের কর্মীদের মারধরের ঘটনায় জামিন পেয়ে যান।