দ্বিতীয় দফায় ভোটের বলি তিন- LIVE আপডেট
সকাল ১০টা ২০: কাটোয়ায় ১ নম্বর ব্লকের ২৫ নম্বর বুথে ব্যালট পেপার ছিনতাই। জানালেন বর্ধমানের জেলাশাসক। সকাল ১০টা ৮: নন্দীগ্রামে উত্তেজনা, ভোটদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সকাল ৯টা ৩৯: কেতুগ্রামে পোলিং এজেন্টদের বুথ থেকে বের করে দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। বুথ দখলের অভিযোগ। অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সকাল ৯টা ৩২: কালনার রায়গ্রামে ১৭টি বুথ দখল করে তৃণমূলের বিরুদ্ধে ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ।
বিকেল ৩টে ৪২: তিনটে জেলা মিলিয়ে ভোট পড়েছে ৬১%
বিকেল ৩টে ৩০: জেলা পরিষদে সিপিআইএম প্রার্থী টিয়া পোড়েলের পোলিং এজেন্টকে অপহরণের অভিযোগ।
বেলা ১টা ৪৮: তৃণমূল ও নির্দল প্রার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষে মঙ্গলকোটের নপাড়ায় খুন তৃণমূলকর্মী শাহাজাদা মল্লিক।
বেলা ১টা ৩৫: কাটোয়ার ১নম্বর ব্লকে ৮৫ নম্বর বুথে ভোটগ্রহণ বন্ধ। হুগলির পোলবা দাত পুর ব্লকে ১২৪ নম্বর বুথে ভোট গ্রহণ বন্ধ। ব্যালট পেপার ছিনতাইয়ের কারণে বন্ধ ভোট। পুনঃ নির্বাচনের সম্ভাবনা। ইঙ্গিত নির্বাচন কমিশনের।
বেলা ১টা ৩৩: ভোটদানের হার- পূর্ব মেদিনীপুর ৪৪.২৯%, হুগলি ৪৪.২৭%, বর্ধমান ৪৪.৯২%।
বেলা ১টা ১৪: বর্ধমানে ৫৫০টি বুথ দখলের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
বেলা ১টা: বর্ধমানে জেলাপরিষদের প্রার্থী সুপ্রভা কার্ফাকে আটক। রিগিংয়ের প্রতিবাদ করায় তাঁকে আটক করা হয়েছে বলে অভিযোগ সিপিআইএমের।
বেলা ১২টা ৩৮: বর্ধমানের বিরুটিকুড়িতে বুথে ঢুকে ভোটারদের মারধর। অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে।
বেলা ১২টা ২২: আরামবাগের সালেপুরে সিপিআইএম প্রার্থীর এজেন্টকে অপহরণের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। প্রতিবাদে গ্রামবাসীদের বিক্ষোভ।
বেলা ১২টা ১৫: বর্ধমানের বিভিন্ন অঞ্চলে একতরফা ভোটের অভিযোগ। ছাপ্পা ভোট ও বুথ দখল, ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগ। সব কটি অভিযোগই তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
বেলা ১২টা: কেন্দ্রীয় বাহিনীর জলপাই রঙের পোশাক পরে থাকা এই দুই সশস্ত্র পুলিসকর্মী আসলে বারাকপুর পুলিসলাইনের পুলিসকর্মী। ২৪ ঘণ্টা চ্যানেল ও ২৪ ঘণ্টা.কম-এ খবর সম্প্রচারিত হওয়ার পর পাল্টানো হয় ওই দুই পুলিসকর্মীর পোশাক।
সকাল ১১টা ৩৫: কেন্দ্রীয় বাহিনীর পোশাকে বুথের বাইরে ঘুরে বেরাচ্ছে রাজ্য পুলিস। এমনই মারাত্মক ছবি উঠে এল ২৪ ঘণ্টার ক্যামেরায়। ঘটনাটি ঘটেছে কাঁথির দইসাই প্রাথমিক স্কুলে। ওই বুথটি অতি স্পর্শকাতর হওয়া সত্ত্বেও বুথ পাহারায় রয়েছেন মাত্র দুজন পুলিসকর্মী।
সকাল ১১.৩০টা-- বর্ধমানের বিরুটিকুড়িতে বুথে হামলা। নির্দল প্রার্থীর সমর্থকদের মারধরের অভিযোগ।
সকাল ১১টা: ভোট দানের হার বর্ধমান-২৯ শতাংশ, হুগলি-২৩ শতাংশ, পূর্ব মেদিনীপুর-২৩ শতাংশ
সকাল ১০.৪০টা-হুগলির পোলবায় বুথ দখলের অভিযোগ উঠল।
সকাল ১০.৩০টা-আরামবাগে চলছে বাইক বাহিনীর তাণ্ডব। বর্ধমানের বেশ কিছু অঞ্চল থেকে সিপিআইএম কর্মীদের ভোটদানে বাধা।
সকাল ১০টা ২০: কাটোয়ায় ১ নম্বর ব্লকের ২৫ নম্বর বুথে ব্যালট পেপার ছিনতাই। জানালেন বর্ধমানের জেলাশাসক।
সকাল ১০টা ৮: নন্দীগ্রামে উত্তেজনা, ভোটদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
সকাল ৯টা ৩৯: কেতুগ্রামে পোলিং এজেন্টদের বুথ থেকে বের করে দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। বুথ দখলের অভিযোগ। অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
সকাল ৯টা ৩২: কালনার রায়গ্রামে ১৭টি বুথ দখল করে তৃণমূলের বিরুদ্ধে ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ।
সকাল ৯টা ২৬: খেজুরিতে ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ।
সকাল ৯টা ২৫: কোলাঘাটের ধর্মবের গ্রামের ভোটের লাইন কেন্দ্র করে উত্তেজনা। তৃণমূলের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ। ভোটগ্রহণ বন্ধ।
সকাল ৯টা ২১: বর্ধমানের আউশগ্রামে দেবশালায় ৫৭ থেকে ৬৬নম্বর বুথে পোলিং এজেন্টদের বসতে দিতে বাধা। অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
সকাল ৯টা ১৩: বর্ধমানে পোলিং এজেন্টদের বুথ থেকে বার করে দেওয়ার অভিযোগ। শাসকদলের বিরুদ্ধে ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ আনলেন বর্ধমানের সিপিআইএম নেতা অমল হালদার।
সকাল ৯টা ০৫: কেতুগ্রামে এজেন্টদের বুথ থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ শাসকদলের বিরুদ্ধে। মঙ্গলকোটের বিভিন্ন এলাকায় জোর করে ভোট বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
সকাল ৯টা ৩৭: পূর্বমেদিনীপুরে এখনও পর্যন্ত ভোট পড়েছে ১৫%, বর্ধমানে ১৩.৪৪%, হুগলিতে ১৪%
সকাল ৮টা ৫১: হুগলির পুরশুরায় কংগ্রেস প্রার্থী আসমা বেগম ও তাঁর স্বামীকে মারধরের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। তাঁদের ভোট দিতে বাধা।
সকাল ৮টা ৪২: জামুরিয়ায় তৃণমূল আশ্রিত বহিরাগত দুষ্কৃতীদের একজনকে গ্রামবাসীদের প্রহার। গণপিটুনিতে ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা। এলাকায় ভয় ভীতির পরিবেশ। ভোট দিতে যাচ্ছেন না ভোটাররা।
সকাল ৮টা ৩৯: হুগলির বৈঁচির ৩৭ নম্বর কেন্দ্রে ব্যালটে সিপিআইএম প্রার্থীর নাম ভুল। আপাতত ওই কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বন্ধ।
সকাল ৮টা ৩২: হুগলিতে বেশীরভাগ বুথেই একজন করে রাজ্যবাহিনীর পুলিস। কেন্দ্রীয়বাহিনী সেক্টর অফিসেই সীমাবদ্ধ।
সকাল ৮টা ২৪: কেন্দা পঞ্চায়েতের রামনগরে সিপিআইএম প্রার্থীকে মারধরের অভিযোগ।
সকাল ৮টা ২১: পূর্ব মেদিনীপুরের ময়নায় কংগ্রেসের গ্রামসভার প্রার্থীকে মারধরের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ওই প্রার্থী বাড়ি ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ।
সকাল ৮টা ১৩: গলসি, আউশগ্রাম, নারায়ণ গঞ্জ, কেন্দায় বিরোধীদের মারধর। এজেন্টদের বুথে ঢুকতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। অভিযোগের তির তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
সকাল ৮টা ০৫: বর্ধমানে সিপিআইএম প্রার্থী সিদ্ধার্থ ব্যানার্জিকে মারধরের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
সকাল ৭টা ৫১: তমলুকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর টহলদারী দেখা যাচ্ছে না।
সকাল ৭টা ৪৭: বর্ধমানে বেশ কিছু এলাকায় বিরোধী প্রার্থীদের বাড়ি থেকে বেড়তে বাধা। তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ।
সকাল ৭টা ৪০: আসানসোলের জামুরিয়ায় বোমার আঘাতে নিহত সিপিআইএম কর্মী শেখ হাসমত। তিনি সিপিআইএম প্রার্থীর স্বামী। এলাকায় আতঙ্কের পরিবেশ। অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
সকাল ৭টা ৩৮: বর্ধমানে এক প্রার্থী সোনামণি হাঁসদাকে তৃণমূলের হুমকির অভিযোগ। রায়নায় আতঙ্কের পরিবেশ।
সকাল ৭টা ৩৩: হুগলির ১৩৫৭টি বুথেই নেই কেন্দ্রীয় বাহিনী। আরামবাগ, পুঁড়শুরাতে চাপা আতঙ্কের পরিবেশ।
সকাল ৭টা ৩২: সিঙ্গুরে সকাল থেকেই ভোটের লম্বা লাইন।
সকাল ৭টা ২৬: হুগলিতেও অধিকাংশ বুথে নেই কেন্দ্রীয় বাহিনী।
সকাল ৭টা ২৫: হুগলিতে ধনেখালির গুরবারি এলাকায় কংগ্রেসের এজেন্টকে মেরে বুথ থেকে বার করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তারকেশ্বরের বিভিন্ন এলাকায় মানুষকে ভোট দানে বাধা।
সকাল ৭টা ২৩: পূর্ব মেদিনীপুরের অধিকাংশ বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী নেই।
সকাল ৭টা ২২: ময়না ও নন্দীগ্রামের বিভিন্ন বুথ জ্যাম করার অভিযোগ। অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
সকাল ৭টা ১৬: জামুরিয়া ও বারাবনীর বিভিন্ন অঞ্চলে মানুষ আতঙ্কে। বাইক বাহিনী দাপট। এলাকাবাসী ভোট দিতে বেরতে ভয় পাচ্ছেন।
সকাল ৭টা ১৫: বুথে বুথে লোক জমছে। মহিলাদের দীর্ঘ লাইন
সকাল ৭টা ১২: বর্ধমানে বেশির ভাগ বুথেই নেই কেন্দ্রীয় বাহিনী।
সকাল ৭টা: পূর্ব মেদিনীপুর, বর্ধমান, হুগলিতে ভোট গ্রহণ শুরু
দ্বিতীয় দফার ভোট বিস্তারে
২০০৮ এর ফলাফল:
২০০৮-এ পূর্ব মেদিনীপুরে জেলা পরিষদের ৫৩টি আসনের মধ্যে ১৬টিতে জিতেছিল
বামেরা। তৃণমূলের দখলে গিয়েছিল ৩৫টি আসন। ২৫টি পঞ্চায়েত সমিতির মধ্যে ৪টিতে
জয়লাভ করে বামেরা। ২১টি পঞ্চায়েত সমিতি দখল করে তৃণমূল। গত পঞ্চায়েত
নির্বাচনে পূর্ব মেদিনীপুরে ২২৩টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ৫৭টিতে জয়লাভ করে
বামেরা। ১৪৮টি গ্রাম পঞ্চায়েতে জিতেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। কংগ্রেস ১টি গ্রাম
পঞ্চায়েতে জয়লাভ করে।
২০০৮-এ বর্ধমানে জেলা পরিষদের ৬৭টি আসনের মধ্যে ৬৩টিতে জিতেছিল বামেরা।
তৃণমূলের দখলে গিয়েছিল ২টি আসন। জেলা পরিষদের ১টি আসনে জয়লাভ করে কংগ্রেস।
৩১টি পঞ্চায়েত সমিতির মধ্যে ২৬টিতে জয়লাভ করে বামেরা। ৫টি পঞ্চায়েত সমিতি
দখল করে তৃণমূল। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে বর্ধমানে ১৬৯টি গ্রাম পঞ্চায়েতের
মধ্যে ১৪৯টিতে জয়লাভ করে বামেরা। ১৩টি গ্রাম পঞ্চায়েতে জিতেছিল তৃণমূল
কংগ্রেস। কংগ্রেস ৭টি গ্রাম পঞ্চায়েতে জয়লাভ করে।
২০০৮-এ হুগলিতে জেলা পরিষদের ৪৭টি আসনের মধ্যে ৩৬টিতে জিতেছিল বামেরা।
তৃণমূলের দখলে গিয়েছিল ১১টি আসন। ১৮টি পঞ্চায়েত সমিতির মধ্যে ১৩টিতে জয়লাভ
করে বামেরা। ৫টি পঞ্চায়েত সমিতি দখল করে তৃণমূল। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে
হুগলিতে ২১০টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ১৫১টিতে জয়লাভ করে বামেরা। ৫৫টি
গ্রাম পঞ্চায়েতে জিতেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। কংগ্রেস ২টি গ্রাম পঞ্চায়েতে
জয়লাভ করে।
বুথ পরিসংখ্যান:
পূর্ব মেদিনীপুরের ২৫টি ব্লকে অতি-স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ১৫০।
স্পর্শকাতর
বুথের সংখ্যা ৩৫৪। জেলায় মোতায়েন করা হয়েছে ৪৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।
বর্ধমানের ৩১টি ব্লকে অতি-স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ১৭৪৩। স্পর্শকাতর বুথের
সংখ্যা ১৩১৯। জেলায় মোতায়েন করা হয়েছে ৫৮ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।
হুগলির ১৮টি ব্লকে অতি-স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ৭৩৮। স্পর্শকাতর বুথের
সংখ্যা ৮১৮। জেলায় মোতায়েন করা হয়েছে ৩৮ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।
পূর্ব মেদিনীপুরে ৩৩৩৬টি ভোটকেন্দ্রে মোট বুথের সংখ্যা ৩৯৭৭।
একটি বুথ নিয়ে
গঠিত ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ২৭৪৩।
বর্ধমানে ৩২৬২টি ভোটকেন্দ্রে মোট বুথের সংখ্যা ৪৭৯৫। একটি বুথ নিয়ে গঠিত
ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ১৯৫২।
হুগলিতে ২৪২৯টি ভোটকেন্দ্রে মোট বুথের সংখ্যা ৩৭৭১। একটি বুথ নিয়ে গঠিত
ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ১৩৫৭।
অর্থাৎ, তিন জেলার মোট ১২৫৪৩টি বুথের মধ্যে ৬০৫২টি বুথ বা ৪৮ শতাংশের বেশি
বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়া ভোট হচ্ছে।
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় তৃণমূলের জয়ী আসন:
পূর্ব মেদিনীপুরে পঞ্চায়েত সমিতির ৬৬১টি আসনের মধ্যে ১১০টিতে বিনা
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছে তৃণমূল। গ্রাম পঞ্চায়েতের ৩৩৭৮টি আসনের মধ্যে
৪৭৮টিতে জয়ী হয়েছে তারা।
বর্ধমানে পঞ্চায়েত সমিতির ৭৭৯টি আসনের মধ্যে ১২৫টিতে বিনা
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছে তৃণমূল। কংগ্রেস ও নির্দল প্রার্থীরা ১টি করে
আসনে জয়লাভ করেছেন। গ্রাম পঞ্চায়েতের ৪০৬৭টি আসনের মধ্যে ৭৯৯টি আসনে জয়ী
হয়েছে শাসকদল। ১টি আসনে জিতেছে কংগ্রেস। ৫টি করে আসনে জয়লাভ করেছেন বাম ও
নির্দল প্রার্থীরা।
হুগলিতে জেলা পরিষদের ৫০টি আসনের মধ্যে ৬টিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে
গেছে তৃণমূল। পঞ্চায়েত সমিতির ৬০৭টি আসনের মধ্যে ২১৭টিতে বিনা
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছে তারা। গ্রাম পঞ্চায়েতের ৩১৯২টি আসনের মধ্যে
১২০৭টি আসনে জয়ী হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। ১৩টি আসনে জিতেছেন নির্দল
প্রার্থীরা।