কেন্দ্রীয় বাহিনী ব্যবহারে মৌখিক নিষেধাজ্ঞা জেলায় জেলায়
প্রথম দফায় কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ঠুঁটো জগন্নাথ করে রাখা হয়েছিল। প্রশাসনিক সূত্রের খবর, দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফার ভোটেও কেন্দ্রীয় বাহিনী ব্যবহার না করার মৌখিক নির্দেশ গিয়েছে। নির্দেশ মানতে রাজি না হওয়ায় বেশ কয়েকজন পুলিসকর্তাকে বিপাকে ফেলার হুমকিও নাকি দেওয়া হয়েছে। বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুরের ভোট শেষ হতেই কেন্দ্রীয় বাহিনী রওনা দিল বর্ধমান, হুগলি আর পূর্ব মেদিনীপুরের দিকে। শুক্রবার সন্ধেয় বর্ধমানের শক্তিগড়, বড়সুন আসানসোলের বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছে যায় কেন্দ্রীয় বাহিনী।
প্রথম দফায় কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ঠুঁটো জগন্নাথ করে রাখা হয়েছিল। প্রশাসনিক সূত্রের খবর, দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফার ভোটেও কেন্দ্রীয় বাহিনী ব্যবহার না করার মৌখিক নির্দেশ গিয়েছে। নির্দেশ মানতে রাজি না হওয়ায় বেশ কয়েকজন পুলিসকর্তাকে বিপাকে ফেলার হুমকিও নাকি দেওয়া হয়েছে। বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুরের ভোট শেষ হতেই কেন্দ্রীয় বাহিনী রওনা দিল বর্ধমান, হুগলি আর পূর্ব মেদিনীপুরের দিকে। শুক্রবার সন্ধেয় বর্ধমানের শক্তিগড়, বড়সুন আসানসোলের বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছে যায় কেন্দ্রীয় বাহিনী।
নিয়ম হল, ভোটের তিন দিন আগেই সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন করতে হয়। কিন্তু এবার তা সম্ভব হচ্ছে না। সেক্ষেত্রে ভোটারদের আস্থা বাড়ানো এবং নির্দিষ্ট এলাকাকে নিয়ন্ত্রণে আনার কাজে ফাঁক থেকে যাওয়ার আশঙ্কাটা থাকছেই।
কেন্দ্রীয় বাহিনীর থাকা-খাওয়া নিয়েও নানা অভিযোগ উঠছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই রাত জাগতে হচ্ছে রক্ষীদের। তার উপর এ জেলা থেকে ও জেলায় যাওয়া। ক্লান্ত হতে থাকা সেই বাহিনীকে দিয়েই হবে পাঁচ দফার ভোট।
তবু যেন নিশ্চিন্ত হতে পারছে না রাজ্য সরকার। প্রথম দফার ভোটে ৭৩% বেশি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল না।
দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফার ভোটেও কেন্দ্রীয় বাহিনী যাতে বুথে মোতায়েন না হয়, পুলিসের শীর্ষমহল থেকে ইতিমধ্যেই সেই মৌখিক নির্দেশ পৌঁছেছে জেলায় জেলায়।
এই নির্দেশ মানতে বেঁকে বসায় জেলাস্তরের কয়েকজন পুলিসকর্তা ইতিমধ্যেই সরকারের বিরাগভাজন হয়েছেন। তাঁদের বিপাকে ফেলার হুমকিও নাকি দেওয়া হচ্ছে।