কুলতলির ঘটনায় এখনও অধরা দুষ্কৃতীরা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার কুলতলিতে সিপিআইএম নেতা ইছা গায়েন খুনের ঘটনায় এখনও অধরা দুষ্কৃতীরা। ঘটনার পর দুদিন কেটে গেলেও কেউই গ্রেফতার হয়নি। এখনও পর্যন্ত ১৬ জনের নামে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। সোমবার সিপিআইএমের জেলা অফিসে নিহত ইছা গায়েনের মরদেহে শ্রদ্ধা জানান দলের কর্মী-সমর্থকেরা।

Updated By: Aug 27, 2012, 12:57 PM IST

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার কুলতলিতে সিপিআইএম নেতা ইছা গায়েন খুনের ঘটনায় এখনও অধরা দুষ্কৃতীরা। ঘটনার পর দুদিন কেটে গেলেও কেউই গ্রেফতার হয়নি। এখনও পর্যন্ত ১৬ জনের নামে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। সোমবার সিপিআইএমের জেলা অফিসে নিহত ইছা গায়েনের মরদেহে শ্রদ্ধা জানান দলের কর্মী-সমর্থকেরা। এরপরই নিহত নেতার মরদেহ নিয়ে শোক মিছিল করবেন তাঁরা। জামতলা থেকে দেহ নিয়ে যাওয়া হবে মহিষমাড়িতে।
শনিবার কুলতলি থানার পাঁচোয়াখালি বাজারের কাছে খুন হন ইছা গায়েন।  তিনি কুলতলির সিপিআইএম লোকাল কমিটির সদস্য। প্রথমে গুলি করে পরে, কুপিয়ে  ইছা গায়েনকে খুন করে দুষ্কৃতীরা। খুনের পিছনে তৃণমূল কংগ্রেসের মদত রয়েছে বলে অভিযোগ করেছে সিপিআইএম। যদিও তৃণমূল কংগ্রেস তা অস্বীকার করেছে। রবিবারই ওই খুনের প্রতিবাদে ১২ ঘণ্টা বনধের ডাক দিয়েছিল সিপিআইএম।
শনিবার কুলতলির কুন্দখালি গোদাবর গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে জমি সংক্রান্ত সর্বদলীয় বৈঠক ছিল। বৈঠক শেষে পাঁচোয়াখালি বাজারের একটি হোটেলে খেতে যান ইছা গায়েন। অভিযোগ, সেইসময়ই হোটেলে ঢুকে গুলি করা হয় তাঁকে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁর। এঘটনায় তৃণমূল সমর্থকদের দিকেই অভিযোগের আঙুল তুলেছেন জেলা সিপিআইএম নেতৃত্ব। সিপিআইএমের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা নেতৃত্বের অভিযোগ, ঘটনায় জড়িত তৃণমূল সমর্থকেরা। যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব।

.