অতিথি পাখিদের দেখতে ভিড় বর্ধমানের কালনায়, থাকছে নৌকোভ্রমণও
অতিথি ওরা। কেউ সূদূর সাইবেরিয়া, তো কেউ নিউজিল্যান্ড- অস্ট্রেলিয়া বা অন্যান্য দেশ থেকে প্রতিবছর আসে। ডেস্টিনেশন, বর্ধমানের পূর্বস্থলী। ভিনদেশী এই অতিথিদের ওপর নির্ভর করে স্থানীয় অর্থনীতির একটা বড় দিক। অনেকেরই রোজগার পর্যন্ত নির্ভর করে এদের ওপর। ভাবছেন তো, কারা এই বিশেষ অতিথি? আসুন তবে দেখে নিই।
ওয়েব ডেস্ক: অতিথি ওরা। কেউ সূদূর সাইবেরিয়া, তো কেউ নিউজিল্যান্ড- অস্ট্রেলিয়া বা অন্যান্য দেশ থেকে প্রতিবছর আসে। ডেস্টিনেশন, বর্ধমানের পূর্বস্থলী। ভিনদেশী এই অতিথিদের ওপর নির্ভর করে স্থানীয় অর্থনীতির একটা বড় দিক। অনেকেরই রোজগার পর্যন্ত নির্ভর করে এদের ওপর। ভাবছেন তো, কারা এই বিশেষ অতিথি? আসুন তবে দেখে নিই।
লক্ষ লক্ষ মাইল ডানা মেলে উড়ে আসে এরা। প্রতিবছর এক ছবি, এক গন্তব্য। আসায় কোনও ফাঁক নেই।
শীত পড়ার শুধু অপেক্ষা। দেশ-বিদেশের রকমারি পাখির ভিড় জমে যায় কালনার পূর্বস্থলীর ছারি নদীতে।
এই পরিযায়ী পাখিদের জন্য অবশ্য অনেক সময়ই ওত্ পেতে থাকে বিপদ। ভয় চোরাশিকারীদের।
এদের রক্ষায় দায়দায়িত্ব তাই নিজেদের কাধে তুলে নিয়েছেন স্থানীয় মত্স্যজীবীরা। দিনরাত চলে পাহারা।
ঝাঁকে ঝাঁকে পাখিদের দেখতে ভিড়ও কম হয় না!
শুধু কালনা থেকেই না, জেলার বাইরে থেকেও বহু পাখিপ্রেমী ভিড় করেন এ'সময়।
দক্ষ হাতে পর্যটকদের ভিড়ও সামলান এরা। নৌকোভ্রমণ হয়। পছন্দের পাখিদের আরও কাছাকাছি পৌছে যান পর্যটকরা।
আর মত্স্যজীবীরা! তাঁদের সংসারেও, খুশির বান আসে। উপার্জন বাড়ে, এবং সেইসঙ্গে এদের মুখে চওড়া হয় হাসি। যার পুরো কৃতিত্বই এদের।