`মমতা বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন`
ফের প্রতিশ্রুতিভঙ্গের অভিযোগ। ঘোষিত জমিনীতি থেকে ১৮০ ডিগ্রি সরে এসে চাষের জমি অধিগ্রহনের নোটিস পাঠাল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। আবাসন প্রকল্পের জন্য সম্প্রতি রাজারহাটের ছ`টি মৌজার বাসিন্দাদের কাছে জমি অধিগ্রহণের নোটিস পাঠিয়েছে হিডকো কর্তৃপক্ষ। গোটা ঘটনায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁদের সাফ কথা প্রাণ থাকতে জমি দেবেন না তাঁরা।
ফের প্রতিশ্রুতিভঙ্গের অভিযোগ। ঘোষিত জমিনীতি থেকে ১৮০ ডিগ্রি সরে এসে চাষের জমি অধিগ্রহনের নোটিস পাঠাল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। আবাসন প্রকল্পের জন্য সম্প্রতি রাজারহাটের ছ`টি মৌজার বাসিন্দাদের কাছে জমি অধিগ্রহণের নোটিস পাঠিয়েছে হিডকো কর্তৃপক্ষ। গোটা ঘটনায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁদের সাফ কথা প্রাণ থাকতে জমি দেবেন না তাঁরা।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তখন ছিলেন বিরোধী নেত্রী। এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী। স্থানীয় মানুষরা বলছেন, "মমতা বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।" রাজারহাটে আবাসন প্রকল্পের জন্য পাথুরিঘাটা, ছাপনা, আকাশবেড়িয়া, কদমপুর, যাত্রাগাছি, বালিগুড়ি সহ কয়েকটি মৌজার জমি অধিগ্রহণের নোটিস দিয়েছে হিডকো কর্তৃপক্ষ।
বাম আমলে আবাসন প্রকল্পের জন্য জমি দিতে আপত্তি করেন এলাকার বাসিন্দারা। জমি অধিগ্রহণ করা হবে না বলে চিঠি দিয়ে জানিয়েছিল হিডকো কর্তৃপক্ষ। হয়েছিল লিজ চুক্তিও। পালাবদলের পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার সেই জমিই অধিগ্রহণ করতে চাইছে।
এক সময় বাসিন্দারা ভরসা করেছিলেন বিরোধী নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর। এখন তাঁদেরই তাড়া করছে বিশ্বাসভঙ্গের যন্ত্রণা। জমি ছাড়তে রাজি নয় স্থানীয় মানুষরা। এক স্থানীয়ের কথায়, "আমরা ছাড়ব না, প্রাণ থাকতে জমি দেব না।"