চিতাবাঘকে পিটিয়ে মারাল জনতা
আজ সকালে জলপাইগুড়ি শহর সংলগ্ন চৌরঙ্গীর জালিয়াপাড়া এলাকায় চিতাবাঘের আক্রমণে জখম হলেন দুজন গ্রামবাসী ও দুজন বনকর্মী। বনকর্মীদের প্রাণ বাঁচাতে গিয়ে পূর্ণবয়স্ক স্ত্রী চিতাবাঘকে পিটিয়ে মারল ক্ষুব্ধ জনতা। তার আগে চিতাবাঘটির আক্রমণে আহত হয়েছেন দুজন গ্রামবাসী ও দুজন বনকর্মী। শনিবার জলপাইগুড়ির চৌরঙ্গীর জালিয়াপাড়া গ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে।
আজ শনিবার সকালে জলপাইগুড়ি শহর সংলগ্ন চৌরঙ্গীর জালিয়াপাড়া এলাকায় চিতাবাঘের আক্রমণে জখম হলেন দুজন গ্রামবাসী ও দুজন বনকর্মী।
বনকর্মীদের প্রাণ বাঁচাতে গিয়ে পূর্ণবয়স্ক স্ত্রী চিতাবাঘকে পিটিয়ে মারল ক্ষুব্ধ জনতা। তার আগে চিতাবাঘটির আক্রমণে আহত হয়েছেন দুজন গ্রামবাসী ও দুজন বনকর্মী। শনিবার জলপাইগুড়ির চৌরঙ্গীর জালিয়াপাড়া গ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে। মৃত চিতাবাঘটির দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে বনদফতর। আহত বনকর্মী ও গ্রামবাসীদের চিকিতসার জন্য জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
শনিবার সকালে তিস্তা নদীর চরে গিয়েছিলেন দুই ভাই অমল ও বিমল মণ্ডল। আচমকাই দীর্ঘ শরীরের একটি চিতাবাঘ ঝাঁপিয়ে পড়ে দুই ভাইয়ের শরীরে। জখম শরীর নিয়ে কোনমতে বেঁচে ফেরে দুই ভাই। এরপরই এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে চিতাবাঘের আতঙ্ক। খবর পেয়ে ছুটে যান বনকর্মীরা। বাঘটিকে খুঁজে বের করে নৌকোর ওপর থেকে ঘুম পাড়ানি গুলি করার সময় বনকর্মীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে স্ত্রী চিতাবাঘটি। এরপর মারমুখী জনতার লাঠির ঘায়ে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় স্ত্রী চিতাবাঘটির। ঘটনাস্থল থেকে কিছু দূরে বৈকুণ্ঠপুর এবং গরুমারা জাতীয় উদ্যান। বাঘটি সেখান থেকেই এসেছিল বলে অনুমান। বনকর্মীসহ আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।