পরিবর্তন আসে, সরকার বদলায়, ভোট আসে, বদলায় না ভাঙনের চিত্র
ভোট আসে ভোট যায়। নেতাদের প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও বদলায় না বর্ধমানের ভাঙন কবলিত কালিনগর গ্রামের ছবিটা। প্রতিবছর সর্বগ্রাসী ভাঙনে তলিয়ে যায় নদীপাড়ের বহু বাড়ি, বিঘের পর বিঘে চাষের জমি। অন্যের জমিতে ত্রিপল খাটিয়ে কোনওরকমে দিন গুজরান করেন সর্বহারা মানুষরা। ভাগীরথী নদীর পাড়ে কালনার কালিনগর গ্রাম। একসময় কয়েক হাজার পরিবারের বসবাস ছিল এই নদীর পাড়ে। কিন্তু নদীর গতিপথ বদলে যাওয়ায় সর্বগ্রাসী ভাঙন রাতারাতি কেড়ে নিয়েছে নদীতীরের মানুষগুলির মাথার ছাউনি। কয়েক বছরের মধ্যে নদীগর্ভে তলিয়ে গেছে বহু বাড়ি ও বিঘের পর বিঘে চাষের জমি।
ভোট আসে ভোট যায়। নেতাদের প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও বদলায় না বর্ধমানের ভাঙন কবলিত কালিনগর গ্রামের ছবিটা। প্রতিবছর সর্বগ্রাসী ভাঙনে তলিয়ে যায় নদীপাড়ের বহু বাড়ি, বিঘের পর বিঘে চাষের জমি। অন্যের জমিতে ত্রিপল খাটিয়ে কোনওরকমে দিন গুজরান করেন সর্বহারা মানুষরা। ভাগীরথী নদীর পাড়ে কালনার কালিনগর গ্রাম। একসময় কয়েক হাজার পরিবারের বসবাস ছিল এই নদীর পাড়ে। কিন্তু নদীর গতিপথ বদলে যাওয়ায় সর্বগ্রাসী ভাঙন রাতারাতি কেড়ে নিয়েছে নদীতীরের মানুষগুলির মাথার ছাউনি। কয়েক বছরের মধ্যে নদীগর্ভে তলিয়ে গেছে বহু বাড়ি ও বিঘের পর বিঘে চাষের জমি।
ভাঙনের পর নূন্যতম সরকারি সাহায্য মেলে। কোনও কোনও বার আবার তাও মেলেনা। কিন্তু প্রতিবার ভোটের আগে ভাঙন বিধ্বস্ত সর্বহারা এই পরিবারগুলির কাছে পৌছে যান সব রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরাই। পাড় বাঁধিয়ে দেওয়ার ভুরিভুরি প্রতিশ্রুতি দেন। সঙ্গে ভাঙনে সর্বহারা গ্রামবাসীদের সাহায্যের আশ্বাসও থাকে। কিন্তু ভোট চলে গেলেই ফের যে কে সেই। অবস্থা বদলায় না ভাঙন বিধ্বস্ত কালিনগর গ্রামের।
ভাঙনের আতঙ্কে ঘুম নেই কালীনগর বাসীর। নতুন করে নদীভাঙনের আতঙ্কে সন্তানদের নিয়ে গ্রাম ছেড়েছেন অনেকেই। আরও একটা ভোট দরজায় কড়া নাড়ছে। হাজির প্রার্থীরাও। সেই একই প্রতিশ্রুতিকে হাতিয়ার করে। আর কালিনগর গ্রামের ভাঙন কবলিত এলাকার মানুষ উত্তর খুঁজছেন স্থায়ী সমাধানের।