শ্রদ্ধার সঙ্গে হনুমানের শ্রাদ্ধে অংশগ্রহণ করলেন উত্তর ২৪ পরগণার স্বরূপনগরের ৫ হাজার মানুষ
শেষ শ্রাদ্ধ কবিতায় কবি লিখেছিলেন - কেউ তো এল না আজ, স্বজন, কাক, কুকুর, বাউন্ডুলে। মনে করো, তুমি, একমাত্র তুমিই অতিথি তোমার শ্রাদ্ধ বাসরে। মানুষের ক্ষেত্রে না হলেও প্রাণী জগতে একথা হামেশাই খাটে। কিন্তু এরই সম্পূর্ণ বিপরীত ছবি দেখল উত্তর চব্বিশ পরগনার স্বরূপনগরের চারঘাট গ্রাম। হনুমানের মৃত্যুতে। ফুল, মালায় সমাধিস্থ দেহ। তারপর রীতিমত নিয়ম মেনে পরলৌকিক ক্রিয়া সম্পন্ন। কোনও মানুষের নয়। হনুমানের মৃত্যুতে এরকমই শোকের আবহ দেখল উত্তর চব্বিশ পরগনার স্বরূপনগরের চারঘাট গ্রাম। বুধবার ওই এলাকায় বিদ্যুত্স্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় একটি হনুমানের। এরপরই গ্রামের লোকজন মৃতদেহটিকে ফুল, মালা পড়িয়ে সমাধিস্থ করে। পবনপুত্রের স্মরণে সূচনা করা হয় একটি মন্দিরেরও। বাসিন্দারা বলছেন, মানুষের পূর্বপুরুষকে সম্মান দিতেই এই ব্যবস্থা।
শেষ শ্রাদ্ধ কবিতায় কবি লিখেছিলেন - কেউ তো এল না আজ, স্বজন, কাক, কুকুর, বাউন্ডুলে। মনে করো, তুমি, একমাত্র তুমিই অতিথি তোমার শ্রাদ্ধ বাসরে। মানুষের ক্ষেত্রে না হলেও প্রাণী জগতে একথা হামেশাই খাটে। কিন্তু এরই সম্পূর্ণ বিপরীত ছবি দেখল উত্তর চব্বিশ পরগনার স্বরূপনগরের চারঘাট গ্রাম। হনুমানের মৃত্যুতে। ফুল, মালায় সমাধিস্থ দেহ। তারপর রীতিমত নিয়ম মেনে পরলৌকিক ক্রিয়া সম্পন্ন। কোনও মানুষের নয়। হনুমানের মৃত্যুতে এরকমই শোকের আবহ দেখল উত্তর চব্বিশ পরগনার স্বরূপনগরের চারঘাট গ্রাম। বুধবার ওই এলাকায় বিদ্যুত্স্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় একটি হনুমানের। এরপরই গ্রামের লোকজন মৃতদেহটিকে ফুল, মালা পড়িয়ে সমাধিস্থ করে। পবনপুত্রের স্মরণে সূচনা করা হয় একটি মন্দিরেরও। বাসিন্দারা বলছেন, মানুষের পূর্বপুরুষকে সম্মান দিতেই এই ব্যবস্থা।
হনুমানের মৃত্যুতে চাঁদা তুলে আয়োজন করা হয় শ্রাদ্ধশান্তিরও। খাওয়া দাওয়া করেন প্রায় ৫ হাজার মানুষ।