প্রশাসনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েই বীরভূম জুড়ে চলছে অবৈধ বালি তোলার কাজ
প্রশাসনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েই বীরভূমজুড়ে চলছে অবৈধ বালি তোলার কাজ। অভিযোগ, অবৈধ বালিখাদানের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে স্থানীয় তৃণমূল নেতা ও পুলিসের একাংশ। মুখে কুলুপ প্রশাসনের। অথচ বীরভূম জেলায় গ্রিন বেঞ্চের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে নদী থেকে বালি তোলা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সেচ দফতর। পাশাপাশি, সমস্ত বালি ঘাট বন্ধ রেখে ই-টেন্ডারের কাজ শুরু করেছে ভূমি দফতর।
ওয়েব ডেস্ক: প্রশাসনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েই বীরভূমজুড়ে চলছে অবৈধ বালি তোলার কাজ। অভিযোগ, অবৈধ বালিখাদানের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে স্থানীয় তৃণমূল নেতা ও পুলিসের একাংশ। মুখে কুলুপ প্রশাসনের। অথচ বীরভূম জেলায় গ্রিন বেঞ্চের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে নদী থেকে বালি তোলা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সেচ দফতর। পাশাপাশি, সমস্ত বালি ঘাট বন্ধ রেখে ই-টেন্ডারের কাজ শুরু করেছে ভূমি দফতর।
আরও পড়ুন উন্নয়নের চাকা গড়াচ্ছে ঠিকই কিন্তু চিন্তাও বাড়ছে সরকারের!
এই দুই কাজের মাঝে ফায়দা তুলতে মরিয়া বীরভূম জেলার অবৈধ বালিঘাটের মালিকরা। তাঁদের অবশ্য দাবি, স্থানীয় তৃণমূল নেতা ও পুলিসের একাংশকে মোটা টাকা দিতে হয়। তাই বালি তোলা ছাড়া কোনও উপায় নেই।
প্রশাসন সূত্রে খবর, গত তিন মাসে বালি চোরাচালানের কারণে আনুমানিক ২০ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে সরকারের। শুধু তাই নয়, অবাধে বালি লুঠের ঘটনায় যেমন নদীগুলির ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে, তেমনই দুর্ঘটনাও বাড়ছে। অবৈধ বালি তোলা নিয়ে প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে অবশ্য কোনও মন্তব্য করতে চাননি জেলার প্রশাসনিক কর্তাব্যক্তিরা। মুখে কুলুপ জেলা তৃণমূলেরও।
আরও পড়ুন গোটা রাজ্যের আবহাওয়ার পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে, জানুন