প্লাবিত কালিয়াচক, কালনা
ফরাক্কা ব্যারাজের ১০৯ টি গেট খুলে দেওয়ায় কালিয়চকের বিভিন্ন গ্রামে ভাঙন শুরু হয়েছে। ৩ নম্বর ব্লকের বেশ কিছু গ্রামে জল ঢুকে পড়েছে। প্লাবিত মানিকচকের বেশ কিছু এলাকাও। প্রায় ৪৬ হাজার বাসিন্দা জলবন্দি হয়ে পড়েছেন। বহু বিঘা জমি জলের তলায়। প্রশাসনিক কর্তারা ত্রাণ সামগ্রী পৌছে দিলেও, তা পর্যাপ্ত নয় বলে অভিযোগ। এলাকায় তাই ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। প্রশাসনিক কর্তাব্যাক্তিদের প্রয়োজনের সময় দেখা মিলছে না বলে অভিযোগ করেছেন দুর্গতরা।
ওয়েব ডেস্ক: ফরাক্কা ব্যারাজের ১০৯ টি গেট খুলে দেওয়ায় কালিয়চকের বিভিন্ন গ্রামে ভাঙন শুরু হয়েছে। ৩ নম্বর ব্লকের বেশ কিছু গ্রামে জল ঢুকে পড়েছে। প্লাবিত মানিকচকের বেশ কিছু এলাকাও। প্রায় ৪৬ হাজার বাসিন্দা জলবন্দি হয়ে পড়েছেন। বহু বিঘা জমি জলের তলায়। প্রশাসনিক কর্তারা ত্রাণ সামগ্রী পৌছে দিলেও, তা পর্যাপ্ত নয় বলে অভিযোগ। এলাকায় তাই ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। প্রশাসনিক কর্তাব্যাক্তিদের প্রয়োজনের সময় দেখা মিলছে না বলে অভিযোগ করেছেন দুর্গতরা।
আরও পড়ুন- বন্যা দেখতে গিয়ে 'ভাইরাল' হলেন মুখ্যমন্ত্রী
এদিকে, লাগাতার বৃষ্টি। তার ওপর ডিভিসি থেকে ছাড়া জলে ডুবে গিয়েছে বর্ধমানের কালনার মন্তেশ্বর ব্লকের একটা বড় অংশের চাষের জমি। জল নামলেও মন্তেশ্বরের আমাটিয়া, ডাবরুপুর, বসতপুর, ভাণ্ডারবাটী সহ আরও তিনটে গ্রামে ধান চাষে ব্যপক ক্ষতি হয়েছে। এখনাকার মানুষেরা মূলত চাষের ওপরই নির্ভরশীল। সমবায় ও ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়ে তাঁরা ধান চাষ করেছিলেন। চাষের ব্যাপক ক্ষতি হওয়ায় তাঁরা টাকা শোধ দেবেন কীভাবে, সে চিন্তায় তাঁদের মাথায় হাত।