খোদ শিলিগুড়ি শহরের বুকে থাবা বসাল এনসেফ্যালাইটিস
এবার এনসেফ্যালাইটিসের থাবা শিলিগুড়ি শহরে। সাত নম্বর ওয়ার্ডে মৃত্যু হল এক যুবকের। মারণজ্বরে রাজ্যে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে একশো উনপঞ্চাশ। স্বাস্থ্য দফতরের আশ্বাসই সার। স্বাস্থ্য দফতরের আশ্বাসই সার। মৃত্যু বাড়লেও স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর বেহাল দশা সর্বত্র। শিলিগুড়ি সদর হাসপাতালে মৃত্যু হল এক যুবকের।
শিলিগুড়ি: এবার এনসেফ্যালাইটিসের থাবা শিলিগুড়ি শহরে। সাত নম্বর ওয়ার্ডে মৃত্যু হল এক যুবকের। মারণজ্বরে রাজ্যে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে একশো উনপঞ্চাশ। স্বাস্থ্য দফতরের আশ্বাসই সার। স্বাস্থ্য দফতরের আশ্বাসই সার। মৃত্যু বাড়লেও স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর বেহাল দশা সর্বত্র। শিলিগুড়ি সদর হাসপাতালে মৃত্যু হল এক যুবকের।
মৃত পরিত্র বর্মণ কোচবিহারের মাথাভাঙার বাসিন্দা। চাকরিসূত্রে শিলিগুড়িতে থাকতেন। প্রশাসনের দাবি, এই হাসপাতালটি নাকি অত্যাধুনিক। পরিকাঠামোর অভাব নেই। তবে, বাস্তব চিত্র আলাদা। হাসপাতালে চিকিত্সকের সংখ্যা রোগীর তুলনায় অনেক কম। মাত্র দুজন ডাক্তার দিয়ে চলে হাসপাতাল। রোগীর এতই চাপ যে, চাকরি ছেড়ে চলে গিয়েছেন একজন চিকিত্সক।
অজানা জ্বরের আতঙ্ক শহরজুড়ে। সকাল থেকেই রোগীদের ভিড় হাসপাতালে। রাস্তা পর্যন্ত লম্বা লাইন। শিশুদের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি। নাজেহাল রোগীরা। অভিযোগ, চিকিত্সা বলতে শুধু হয়রানি।
শহরে এনসেফ্যালাইটিসে মৃত্যু হয়েছে । তবুও ঘুম ভাঙেনি স্বাস্থ্য দফতরের। জনসচেতনতা বাড়াতে সোমবার রাস্তায় নামে তৃণমূল কংগ্রেস। শিলিগুড়ি হাসপাতালের বাইরে খোলা হয়েছে একটি প্রচার-শিবির।