এনসেফ্যালাইটিসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪৪
রাজ্য এনসেফ্যালাইটিসের মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ১৪৪। শনিবার রাতে বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে তিন বছরের এক শিশুর। দক্ষিণ দিনাজপুরের তপনে মৃত্যু হয়েছে আমিনা বেওয়া নামে এক মহিলার। মালদার চাঁচোলেও এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে এনসেফ্যালাইটিসে মৃত্যু হয়েছে রতুয়ার বাসিন্দা উসে পুলসুমের।
ওয়েব ডেস্ক: রাজ্য এনসেফ্যালাইটিসের মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ১৪৪। শনিবার রাতে বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে তিন বছরের এক শিশুর। দক্ষিণ দিনাজপুরের তপনে মৃত্যু হয়েছে আমিনা বেওয়া নামে এক মহিলার। মালদার চাঁচোলেও এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে এনসেফ্যালাইটিসে মৃত্যু হয়েছে রতুয়ার বাসিন্দা উসে পুলসুমের।
রাজ্যে এনসেফ্যালাইটিস ভয়াবহ চেহারা নিচ্ছে। প্রতিদিন বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মুখ্যমন্ত্রীর আশ্বাসই সার, জেলাজুড়ে সর্বত্র অব্যবস্থার ছবি স্পষ্ট। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ সত্ত্বেও প্রশাসন কার্যত উদাসীন। উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গের সর্বত্র চিকিত্সা পরিষেবায় গাফিলতির অভিযোগ উঠছে। জনসচেতনতা বাড়াতেও থেকে যাচ্ছে প্রশাসনিক খামতি।
৩১ জুলাই জ্বর নিয়ে জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালে ভর্তি হন কোতোয়ালি থানার কচুয়া বোয়ালমারির প্রধানপাড়ার প্রৌঢ় শচীমোহন সরকার। শনিবার রাত দশটায় এনসেফ্যালাইটিসে মারা যান তিনি। পরিবারের অভিযোগ, সংক্রমণের ভয়ে তাঁর দেহ বাড়ি নিয়ে যেতে দেননি গ্রামবাসীরা। জলপাইগুড়ি হাসপাতাল লাগোয়া শ্মশানেই তাঁর অন্ত্যেষ্টি হয়।