মিয়া বিবি রাজি, বাধ সাধলো পুঁজি
পাত্র পেশায় ড্রাইভার। পাত্রী জলপাইগুড়ির একটি হোমের আবাসিক। ১৬ ফেব্রুয়ারি বিয়ের দিন স্থির। কিন্তু অর্থাভাবে বিয়ে নিয়ে দেখা দিয়েছে আশঙ্কা। কোনও সহৃদয় ব্যক্তি যদি আর্থিক সাহায্যে এগিয়ে আসেন, এই আশাতেই দিন গুনছেন হোম কর্তৃপক্ষ।
ওয়েব ডেস্ক: পাত্র পেশায় ড্রাইভার। পাত্রী জলপাইগুড়ির একটি হোমের আবাসিক। ১৬ ফেব্রুয়ারি বিয়ের দিন স্থির। কিন্তু অর্থাভাবে বিয়ে নিয়ে দেখা দিয়েছে আশঙ্কা। কোনও সহৃদয় ব্যক্তি যদি আর্থিক সাহায্যে এগিয়ে আসেন, এই আশাতেই দিন গুনছেন হোম কর্তৃপক্ষ।
খুব অল্প বয়সেই বাবা ও মা মারা যায় কালিম্পংয়ের বাসিন্দা ডিঙ্কি ছেত্রীর। তারপর থেকে কালিম্পংয়েই একটি বাড়িতে শিশুকে দেখাশোনা করত ডিঙ্কি। কিন্তু কিছুদিন বাদেই চোর অপবাদে কাজ হারায় সে। ভক্তিনগর থানায় আত্মসমর্পণ করলে শেষ পর্যন্ত আদালতের নির্দেশে ডিঙ্কির ঠাঁই হয় জলপাইগুড়ির আশ্রয় হোমে।
কাগজে বিজ্ঞাপন দিয়ে পাত্র খোঁজা হয়েছিল ডিঙ্কির। অবশেষে জলপাইগুড়ির কোতওয়ালি থানার ড্রাইভার মোহিতনগরের বাসিন্দা বরুণ সরকারের সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়। কিন্তু কনেকে সাজিয়ে গুছিয়ে শ্বশুরবাড়ি পাঠানোর স্বপ্ন আদৌ পূরণ হবে কিনা তা নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়।