কংগ্রেস কর্মীদের হাত কেটে নেওয়ার ঘটনায় অনুব্রতের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

কর্মীদের কবজি কেটে নেওয়ার হুমকির ঘটনায় অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে কাটোয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করল কংগ্রেস। গত ৬ তারিখ বর্ধমানে কর্মীসভা করেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। সেখানেই কংগ্রেস কর্মীদের কবজি কেটে নেওয়ার হুমকি দেন তিনি। যদিও ঘটনার পরও দল কোনও ব্যবস্থা নেয়নি তাঁর বিরুদ্ধে। আজ সকালে কাটোয়ার বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ চ্যাটার্জীর নেতৃত্বে কংগ্রেসের এক প্রতিনিধি দল থানায় গিয়ে অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে। অবিলম্বে অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানিয়েছে কংগ্রেস।

Updated By: Nov 9, 2013, 03:44 PM IST

কর্মীদের কবজি কেটে নেওয়ার হুমকির ঘটনায় অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে কাটোয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করল কংগ্রেস। গত ৬ তারিখ বর্ধমানে কর্মীসভা করেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। সেখানেই কংগ্রেস কর্মীদের কবজি কেটে নেওয়ার হুমকি দেন তিনি। যদিও ঘটনার পরও দল কোনও ব্যবস্থা নেয়নি তাঁর বিরুদ্ধে। আজ সকালে কাটোয়ার বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ চ্যাটার্জীর নেতৃত্বে কংগ্রেসের এক প্রতিনিধি দল থানায় গিয়ে অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে। অবিলম্বে অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানিয়েছে কংগ্রেস।
কংগ্রেস কর্মীদের কবজি কেটে নেওয়ার হুমকি দেওয়ার জন্য দলের তরফে কড়া কিংবা মৃদু কোনও তিরস্কার অবশ্য তাঁকে শুনতে হল না। বরং প্রতিবারের মতো এবারও প্রকাশ্যেই বীরভূম জেলা সভাপতির পাশে দাঁড়িয়েছে দল। নীরব প্রশাসনও।
গত ২৭ অক্টোবর বহরমপুরে জনসভায় দাঁড়িয়ে এই হুমকির ফল হাতেনাতে পেয়েছেন অধীর চৌধুরী। তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর করেছে নির্বাচন কমিশন। অতি সক্রিয় হয়ে এফআইআর দায়ের করে প্রশাসনও। দশদিনের মধ্যে আবার হুঙ্কার। এবার তৃণমূল কংগ্রেস নেতা অনুব্রত মণ্ডলের গলায়। লক্ষ্য কংগ্রেস কর্মীরা।

"শোনায় কোনও ভুল নেই..। কবজি কেটে নেওয়ার কথাই বলছেন বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি", এই মন্তব্য তিনি করেন কাটোয়ায় কর্মিসভায়। দলের প্রতিক্রিয়া এল চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে। শতাব্দী রায়কে পাশে রেখেই অনুব্রত মণ্ডলের পাশে দাঁড়ালেন মুকুল রায়।

.