নজিরবিহীনভাবে গণনার দিন পুনর্নিবাচনের নির্দেশ দিল কমিশন
গণনার দিন ফের পুনর্নিবাচনের নির্দেশ। এমনই নজিরবিহীন ঘটনার সাক্ষী রইল এবারের পঞ্চায়েত ভোট। গণনায় গণ্ডগোলের জেরে বর্ধমানের মেমারির ৫৫টি ও হুগলির জাঙ্গিপাড়ার একটি বুথে পয়লা অগাস্ট ফের ভোট নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
গণনার দিন ফের পুনর্নিবাচনের নির্দেশ। এমনই নজিরবিহীন ঘটনার সাক্ষী রইল এবারের পঞ্চায়েত ভোট। গণনায় গণ্ডগোলের জেরে বর্ধমানের মেমারির ৫৫টি ও হুগলির জাঙ্গিপাড়ার একটি বুথে পয়লা অগাস্ট ফের ভোট নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
গণনা শুরু হতেই গণ্ডগোল শুরু হয়ে যায় মেমারি দুই ব্লকে। গণনাকেন্দ্রের সামনে ব্যাপক মারধরের পর অপহরণ করা হয় সিপিআইএম গ্রাম পঞ্চায়েত প্রার্থী মালা ভট্টাচার্য ও বাবলু শীলকে। এরপর গণনা কেন্দ্র চত্বরেই সংঘর্ষে জড়ায় তৃণমূল কংগ্রেস সিপিএম। আহত হন উভয়পক্ষের ছজন। প্রতিবাদে গণনাকেন্দ্র ছেড়ে বেরিয়ে যান সিপিআইএম এজেন্টরা। বিডিও স্মিতা স্যানালও তৃণমূল কর্মীদের হেনস্থার শিকার হন। এরপরই বন্ধ হয়ে যায় গণনা। ঘটনার বিস্তারিত রিপোর্ট পাওয়ার পর নজিরবিহীনভাবে মেমারি ২ ব্লকের পঞ্চান্নটি বুথে পুনর্নির্বাচনের নির্দেশ দিয়েছে কমিশন।
ফের ভোট নেওয়া হবে হুগলির জঙ্গিপাড়ার একটি বুথেও। ফুরফুরা গ্রাম পঞ্চায়েত গণনা শুরু হতেই ব্যালটের তাড়া জানলা দিয়ে বাইরে ফেলে দেন নির্দল প্রার্থী। পুলিস তাঁকে গ্রেফতার করলেও বাতিল হয় গণনা। সেখানেও পুনর্নিবাচনের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।