ফর্ম বিলিকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র বহরমপুর কলেজ
অফ লাইনে ফর্ম বিলি হলে কী হয়, তার সাক্ষী রইল বহরমপুর কলেজ। ফর্ম বিলিকে ঘিরে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ ও ছাত্র পরিষদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ বাধল। কলেজে কোন দল প্রাধান্য বজায় রাখবে তা নিয়েই গণ্ডগোল বাধে। কলেজের বাইরে দুদলের লোক জড়ো হয়ে দু-দলই প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করে। তা থেকেই হাতাহাতি বেধে যায়। বহরমপুরের কৃষ্ণনাথ কলেজেও ছাত্র পরিষদের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের জেরে অশান্তি ছড়ায়। ফর্ম বিলিকে ঘিরে অশান্তি ছড়াল বহরমপুর কলেজে। শুক্রবার সকালে ফর্ম বিলি শুরু হতেই গণ্ডগোল বাধে। কলেজের গেটের বাইরে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ ও ছাত্র পরিষদ দুদলের লোক জড়ো হয়েছিল। দুদলই প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করে বলে অভিযোগ। এরপরেই শুরু হয়ে যায় বচসা। বচসা থেকেই হাতাহাতি। আহত হন দুজন।
অফ লাইনে ফর্ম বিলি হলে কী হয়, তার সাক্ষী রইল বহরমপুর কলেজ। ফর্ম বিলিকে ঘিরে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ ও ছাত্র পরিষদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ বাধল। কলেজে কোন দল প্রাধান্য বজায় রাখবে তা নিয়েই গণ্ডগোল বাধে। কলেজের বাইরে দুদলের লোক জড়ো হয়ে দু-দলই প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করে। তা থেকেই হাতাহাতি বেধে যায়। বহরমপুরের কৃষ্ণনাথ কলেজেও ছাত্র পরিষদের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের জেরে অশান্তি ছড়ায়। ফর্ম বিলিকে ঘিরে অশান্তি ছড়াল বহরমপুর কলেজে। শুক্রবার সকালে ফর্ম বিলি শুরু হতেই গণ্ডগোল বাধে। কলেজের গেটের বাইরে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ ও ছাত্র পরিষদ দুদলের লোক জড়ো হয়েছিল। দুদলই প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করে বলে অভিযোগ। এরপরেই শুরু হয়ে যায় বচসা। বচসা থেকেই হাতাহাতি। আহত হন দুজন।
পাল্টা অভিযোগ করেছেন তৃণমূলের ছাত্র পরিষদের সদস্য।
ফর্ম বিলি শুরু হতে না হতেই শুরু হয়ে গেছে ছাত্র সংঘর্ষ। তা নিয়ে অবশ্য সরাসরি কোনও মন্তব্য করেননি কলেজের অধ্যক্ষ। অভিভাবকদের দাবি, রাজ্য সরকার কেন্দ্রীয়ভাবে অনলাইনে ভর্তি চালু করলে এ ধরনের গোলমাল এড়ানো যেত।
শুধু বহরমপুর কলেজ নয়, অশান্তি ছড়ায় বহরমপুরের কৃষ্ণনাথ কলেজেও। তবে এই কলেজে সংঘর্ষ বাধে ফেস্টুন ছেঁড়াকে কেন্দ্র করে। ছাত্র পরিষদের দুই গোষ্ঠী একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে। সংঘর্ষে আহত হয়েছেন একজন।