এবার পবন রুইয়াকে সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাসি চালাতে চায় CID
এবার পবন রুইয়াকে সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাসি চালাতে চায় CID। কারখানায় আগুন ও চুরির ক্ষেত্রে জেসপ কর্ণধারের ভূমিকা খতিয়ে দেখতেই এই সিদ্ধান্ত। অন্যদিকে, জেসপ কর্তার বিরুদ্ধে আজ জোর করে অগ্নি সংযোগ ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনেছে CID। অবশেষে সিআইডি হেফাজতে পবন রুইয়া। জেসপ কর্তাকে ১৪দিনের সিআইডি হেফাজতের নির্দেশ দিল বারাকপুর আদালত। জেসপে একের পর আগুন-চুরি।সিআইডি তদন্তে অন্তর্ঘাতের প্রমাণ মেলে। বারবার জেসপ কর্তাকে তলব করে CID। কিন্তু, হাজির হননি। শেষপর্যন্ত, শনিবার জন্মদিনেই দিল্লির নিজামুদ্দিনের সুন্দনগরের বাড়ি থেকে জেসপ কর্তাকে গ্রেফতার করে CID আধিকারিকরা। দিল্লি থেকে রাতেই তাঁকে আনা হয় কলকাতায়। আগুন -চুরি অভিযোগ উঠলেও, রেলের যন্ত্রাংশ লোপাটের অভিযোগেই শেষপর্যন্ত জালবন্দি হলেন পবন রুইয়া। শনিবার রাতভর ভবানীভবনে জেসপ কর্তাকে জেরা করেন সিআইডি আধিকারিকরা। রেলের যন্ত্রাংশ লোপাটের ক্ষেত্রে পবন রুইয়ার ভূমিকা কী , তা জানতে চায় CID। পাশাপাশি, জেসপে আগুন ও চুরির ক্ষেত্রেও তাঁর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন করা হয় জেসপ কর্তাকে। রবিবার সকালে বারাকপুর আদালতে পেশ করা হয় রুইয়াকে। তারআগে SSKM-এ নিয়ম মাফিক মেডিক্যাল টেস্ট হয় জেসপ কর্তার। পবন রুইয়াকে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানায় CID।বিরোধিতা করেন পবন রুইয়ার আইনজীবী। তাঁর যুক্তি ২০০৮ সাল থেকেই জেসপের ডিরেক্টরের পদে নেই পবন রুইয়া। তাই রেলের যন্ত্রাংশ চুরির ক্ষেত্রে তাঁর কোনও দায়িত্ব নেই। এছাড়াও পবন রুইয়া অসুস্থ। তাই তাঁকে রেহাই দেওয়া হোক রুইয়ার আইনজীবীর যুক্তি উড়িয়ে দিয়ে, CID-র পাল্টা যুক্তি। জেসপের চেয়ারম্যান পদে বহাল পবন রুইয়া। ২০০৮ সালে রেলের সঙ্গে চুক্তির ক্ষেত্রে রুইয়ার ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাই দায়িত্ব নেই, একথা বলতে পারেন না তিনি। রেলের যে ৫০ কোটি টাকার যন্ত্রাংশ লোপাট হয়েছে, তার হদিশ পেতে পবন রুইয়াকে জেরা করা দরকার।
ওয়েব ডেস্ক: এবার পবন রুইয়াকে সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাসি চালাতে চায় CID। কারখানায় আগুন ও চুরির ক্ষেত্রে জেসপ কর্ণধারের ভূমিকা খতিয়ে দেখতেই এই সিদ্ধান্ত। অন্যদিকে, জেসপ কর্তার বিরুদ্ধে আজ জোর করে অগ্নি সংযোগ ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনেছে CID। অবশেষে সিআইডি হেফাজতে পবন রুইয়া। জেসপ কর্তাকে ১৪দিনের সিআইডি হেফাজতের নির্দেশ দিল বারাকপুর আদালত। জেসপে একের পর আগুন-চুরি।সিআইডি তদন্তে অন্তর্ঘাতের প্রমাণ মেলে। বারবার জেসপ কর্তাকে তলব করে CID। কিন্তু, হাজির হননি। শেষপর্যন্ত, শনিবার জন্মদিনেই দিল্লির নিজামুদ্দিনের সুন্দনগরের বাড়ি থেকে জেসপ কর্তাকে গ্রেফতার করে CID আধিকারিকরা। দিল্লি থেকে রাতেই তাঁকে আনা হয় কলকাতায়। আগুন -চুরি অভিযোগ উঠলেও, রেলের যন্ত্রাংশ লোপাটের অভিযোগেই শেষপর্যন্ত জালবন্দি হলেন পবন রুইয়া। শনিবার রাতভর ভবানীভবনে জেসপ কর্তাকে জেরা করেন সিআইডি আধিকারিকরা। রেলের যন্ত্রাংশ লোপাটের ক্ষেত্রে পবন রুইয়ার ভূমিকা কী , তা জানতে চায় CID। পাশাপাশি, জেসপে আগুন ও চুরির ক্ষেত্রেও তাঁর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন করা হয় জেসপ কর্তাকে। রবিবার সকালে বারাকপুর আদালতে পেশ করা হয় রুইয়াকে। তারআগে SSKM-এ নিয়ম মাফিক মেডিক্যাল টেস্ট হয় জেসপ কর্তার। পবন রুইয়াকে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানায় CID।বিরোধিতা করেন পবন রুইয়ার আইনজীবী। তাঁর যুক্তি ২০০৮ সাল থেকেই জেসপের ডিরেক্টরের পদে নেই পবন রুইয়া। তাই রেলের যন্ত্রাংশ চুরির ক্ষেত্রে তাঁর কোনও দায়িত্ব নেই। এছাড়াও পবন রুইয়া অসুস্থ। তাই তাঁকে রেহাই দেওয়া হোক রুইয়ার আইনজীবীর যুক্তি উড়িয়ে দিয়ে, CID-র পাল্টা যুক্তি। জেসপের চেয়ারম্যান পদে বহাল পবন রুইয়া। ২০০৮ সালে রেলের সঙ্গে চুক্তির ক্ষেত্রে রুইয়ার ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাই দায়িত্ব নেই, একথা বলতে পারেন না তিনি। রেলের যে ৫০ কোটি টাকার যন্ত্রাংশ লোপাট হয়েছে, তার হদিশ পেতে পবন রুইয়াকে জেরা করা দরকার।
আরও পড়ুন বাড়ির বাথরুমে পাওয়া গেল টাকার খনি
দুপক্ষের সওয়াল জবাব শোনার পর জেসপ কর্তাকে ১৪দিনের CID হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। রেলের মামলায় জেসপ কর্তার বিরুদ্ধে আগেই বিশ্বাসভঙ্গ ও প্রতারণার অভিযোগ ছিল। রবিবার আরও তিনটি নয়া ধারা যুক্ত করে সিআইডি। পবন রুইয়ার বিরুদ্ধে ১২০ বি অর্থাত্ অপরাধ মূল ষড়যন্ত্র। ২০১ অর্থাত্ তথ্য প্রমাণ লোপাট, ৪৩৬ অর্থাত্ জোর করে অগ্নিসংযোগের ধারা যুক্ত করা হয়। CID সূত্র খবর,রেল যন্ত্রাংশ চুরির পাশাপাশি কারখানায় আগুন ও চুরির ক্ষেত্রেও বড় ভূমিকা ছিল পবন রুইয়ার। সেক্ষেত্রে তাঁর মোডাস অপারেন্ডি কী ছিল তা জানতে চায় সিআইডি। গোটা ষড়যন্ত্রে পবন রুইয়ার ভূমিকা কি ছিল তাও খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। এজন্য আগামিদিনে রুইয়াকে সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাসি চালাতে চায় CID। জেসপ কর্ণধারকে নিয়ে যাওয়া হতে পারে তাঁর কারখানাতেও।
আরও পড়ুন টাকার অভাবে আগে মেয়ের বিয়ে ভেস্তে যেতস এখন পাত্রপক্ষও নাকাল!