থানায় অভিযোগ জানানোর মাসুল দিতে হল মার খেয়ে
প্রতিবাদের মাসুল দিতে হল মার খেয়ে। থানায় অভিযোগ জানানোয় বারুইপুরের মল্লিকপুর গ্রামে আক্রান্ত ব্যবসায়ীর পরিবার। গত বারোই ফেব্রুয়ারি সন্ধেয় হঠাত্ করেই জনা কুড়ি দুষ্কৃতী ব্যবসায়ীর বাড়িতে হানা দেয়। মারধর করা হয় তাঁকে। রেহাই পাননি ব্যবসায়ীর স্ত্রীও। তাঁকেও মারধর, শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে। রাতেই বারুইপুর থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। অভিযোগ, এরপর এতদিন কেটে গেলেও পুলিস কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি।
ওয়েব ডেস্ক: প্রতিবাদের মাসুল দিতে হল মার খেয়ে। থানায় অভিযোগ জানানোয় বারুইপুরের মল্লিকপুর গ্রামে আক্রান্ত ব্যবসায়ীর পরিবার। গত বারোই ফেব্রুয়ারি সন্ধেয় হঠাত্ করেই জনা কুড়ি দুষ্কৃতী ব্যবসায়ীর বাড়িতে হানা দেয়। মারধর করা হয় তাঁকে। রেহাই পাননি ব্যবসায়ীর স্ত্রীও। তাঁকেও মারধর, শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে। রাতেই বারুইপুর থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। অভিযোগ, এরপর এতদিন কেটে গেলেও পুলিস কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি।
আরও পড়ুন কংগ্রেসের গোষ্ঠীকোন্দলে উত্তপ্ত শিলিগুড়ি
এর মধ্যে গতকাল রাতেও আরেকদফা হামলা কেবল ব্যবসায়ীর বাড়িতে। চলে ব্যাপক ভাঙচুর। আহত অবস্থাতেই থানায় পৌছন আক্রান্তরা। পরপর দু বার হামলার শিকার হয়ে, আতঙ্কিত তাঁরা। অভিযোগ, আক্রান্ত ওই ব্যবসায়ীর সঙ্গে ড্রেন তৈরি নিয়ে দীর্ঘদিনের বিবাদ রয়েছে এক পড়শির। আশঙ্কা, তারই জেরে পরপর এভাবে হামলা। আক্রান্তরা সরব পুলিসি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগে।