বিয়ের চাপ দেওয়ায় সুচেতা ও তার মেয়েকে খুন করি, স্বীকার সমরেশের

মা ও মেয়ের খুনের কিনারা করল পুলিস। দুর্গাপুরের বিধাননগর আবাসনের বাসিন্দা সুচেতা চক্রবর্তী ও তাঁর ছবছরের মেয়েকে খুন করেছে সমরেশ সরকারই। জেরায় স্বীকার অভিযুক্তের। অভিযুক্ত জানিয়েছে, তাঁর ও সুচেতার মধ্যে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক ছিল। ইদানিং তাকে বিয়ে করার জন্য চাপ দিচ্ছিলেন সুচেতা। সেই কারণেই সুচেতা ও তাঁর মেয়েকে খুন করেছে সে। শুক্রবার সকালে দুর্গাপুরের বিধাননগর আবাসনেই মা ও মেয়েকে খুন করে সমরেশ। প্রথমে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে আচ্ছন্ন করে দেওয়া হয় দুজনকে। তারপর গলায় ফাঁস দিয়ে মা ও মেয়েকে খুন করে সমরেশ।

Updated By: Aug 30, 2015, 12:09 PM IST
বিয়ের চাপ দেওয়ায় সুচেতা ও তার মেয়েকে খুন করি, স্বীকার সমরেশের

ওয়েব ডেস্ক: মা ও মেয়ের খুনের কিনারা করল পুলিস। দুর্গাপুরের বিধাননগর আবাসনের বাসিন্দা সুচেতা চক্রবর্তী ও তাঁর ছবছরের মেয়েকে খুন করেছে সমরেশ সরকারই। জেরায় স্বীকার অভিযুক্তের। অভিযুক্ত জানিয়েছে, তাঁর ও সুচেতার মধ্যে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক ছিল। ইদানিং তাকে বিয়ে করার জন্য চাপ দিচ্ছিলেন সুচেতা। সেই কারণেই সুচেতা ও তাঁর মেয়েকে খুন করেছে সে। শুক্রবার সকালে দুর্গাপুরের বিধাননগর আবাসনেই মা ও মেয়েকে খুন করে সমরেশ। প্রথমে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে আচ্ছন্ন করে দেওয়া হয় দুজনকে। তারপর গলায় ফাঁস দিয়ে মা ও মেয়েকে খুন করে সমরেশ।

খুন করার পর আবাসন ছেড়ে চলে যায় সে। দুটি ব্যাগ কিনে ফিরে আসে বিকেলে। বঁটি দিয়ে খণ্ডবিখণ্ড করা হয় দুজনের দেহ। দেহাংশগুলি ব্যাগে ভরে একটি গাড়ি করে সমরেশ আসে বর্ধমান স্টেশনে। সেখান থেকে ফের গাড়ি বদলে যায় শ্রীরামপুর। এরপরই নৌকো করে মাঝগঙ্গায় গিয়ে সে ফেলে দেয় ব্যাগগুলি। সন্দেহ হওয়ায় সহযাত্রীরা তাকে আটকে রেখে খবর দেন পুলিসে। অভিযুক্তকে রাতভর জেরা করে ঘটনার চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেই খুনের কিনারা করল শ্রীরামপুর থানার পুলিস। ধৃতকে আজ পেশ করা হবে শ্রীরামপুর আদালতে।

.