ইচ্ছে ছিল দেহদান করবেন, কিন্তু নেতাজি জয়ন্তী তাই নিতে অস্বীকার করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ!
চিকিত্সার স্বার্থে দেহদান করবেন। এমনটাই শেষ ইচ্ছা ছিল হাওড়ার ঘুসুড়ির বাসিন্দা রঘুনাথ কেশরের। কিন্তু নেতাজির জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে ছুটি থাকায় আত্মীয়দের ফিরিয়ে দিল মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করে শেষ পর্যন্ত দেহ সত্কারের সিদ্ধান্ত নেয় মৃতের পরিবার। হাওড়ার মালিপাঁচঘড়া এলাকার বাসিন্দা রঘুনাথ কেশর। প্রবীণ বামপন্থী এই শ্রমিক নেতার শেষ ইচ্ছা ছিল চিকিত্সার স্বার্থে মরণোত্তর দেহদান করবেন। বেশ কয়েকদিন আগে বুকে ব্যথা নিয়ে বারাকপুরের একটি নার্সিংহোমে ভর্তি হন তিনি। শনিবার মৃত্যু হয় তাঁর।
ওয়েব ডেস্ক: চিকিত্সার স্বার্থে দেহদান করবেন। এমনটাই শেষ ইচ্ছা ছিল হাওড়ার ঘুসুড়ির বাসিন্দা রঘুনাথ কেশরের। কিন্তু নেতাজির জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে ছুটি থাকায় আত্মীয়দের ফিরিয়ে দিল মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করে শেষ পর্যন্ত দেহ সত্কারের সিদ্ধান্ত নেয় মৃতের পরিবার। হাওড়ার মালিপাঁচঘড়া এলাকার বাসিন্দা রঘুনাথ কেশর। প্রবীণ বামপন্থী এই শ্রমিক নেতার শেষ ইচ্ছা ছিল চিকিত্সার স্বার্থে মরণোত্তর দেহদান করবেন। বেশ কয়েকদিন আগে বুকে ব্যথা নিয়ে বারাকপুরের একটি নার্সিংহোমে ভর্তি হন তিনি। শনিবার মৃত্যু হয় তাঁর।
শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী, দেহদান করার জন্য কলকাতা মেডিকেল কলেজে যান তাঁর আত্মীয়রা। কিন্তু শনিবার নেতাজি জয়ন্তী হওয়ায় দেহ নিতে অস্বীকার করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। দীর্ঘক্ষণ ধরে মেডিকেল কলেজের বিভিন্ন দফতর ঘুরে অবশেষে ফিরে যেতে হয় মৃতের আত্মীয়দের। রাতে শেষকৃত্য সম্পন্ন হয় রঘুনাথ কেশরের।