৯ দিনের অন্তরাল ছেড়ে প্রকাশ্যে এলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
সাতাশে মে থেকে চৌঠা জুন। নদিনের অন্তরাল ছেড়ে প্রকাশ্যে এলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। অনুষ্ঠানের নাম নিঃশব্দ বিপ্লব হলেও, ডায়মন্ডহারবারের তৃণমূলের সাংসদের উপস্থিতি ছিল যথেষ্ঠ সরব। সাতাশে জুন রেডরোডে মন্ত্রীদের শপথ অনুষ্ঠানে তাঁকে দেখা যায়নি। দলের কোনও বৈঠকেও হাজির ছিলেন না তিনি।
ওয়েব ডেস্ক: সাতাশে মে থেকে চৌঠা জুন। নদিনের অন্তরাল ছেড়ে প্রকাশ্যে এলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। অনুষ্ঠানের নাম নিঃশব্দ বিপ্লব হলেও, ডায়মন্ডহারবারের তৃণমূলের সাংসদের উপস্থিতি ছিল যথেষ্ঠ সরব। সাতাশে জুন রেডরোডে মন্ত্রীদের শপথ অনুষ্ঠানে তাঁকে দেখা যায়নি। দলের কোনও বৈঠকেও হাজির ছিলেন না তিনি। বিধানসভা ভোটে দলের তরুণ তুর্কী ধারাবাহিক ভাবে প্রচার করেছেন, তীক্ষ্ণ আক্রমণ শানিয়েছেন বিরোধীদের, তাঁর আচমকা অন্তর্ধান ঘিরে স্বাভাবিক ভাবেই কৌতূহলের শেষ ছিল না। অবশেষে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রকাশ্যে এলেন। পরিচিত মেজাজে, নিজস্ব ঢঙে।
রেড রোডের শপথ অনুষ্ঠানে কেন দেখা গেল না তাঁকে? গত এক বছরে তাঁর নির্বাচনী এলাকায় কী কী উন্নয়নের কাজ হয়েছে, প্রতি বছরের মতো এবারও তার পুস্তিকা প্রকাশ করলেন অভিষেক। নিঃশব্দ বিপ্লব নামে পুস্তিকা প্রকাশ অনুষ্ঠানে ছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়, সুব্রত বক্সিরা। কিন্তু অভিষেকের সভায় দেখা গেল না দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা তৃণমূল সভাপতি শোভন চট্টোপাধ্যায়কে, ঠিক যেমন ভাবে শোভনের জেলা পর্যালোচনা বৈঠকে দেখা যায়নি অভিষেককে।
শনিবার তৃণমূলের সাংগঠনিক বৈঠক চলাকালীন শোভন চট্টোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে দুদলের মধ্যে হাতাহাতি হয়। তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি অরুময় গায়েনকে মারধরের ঘটনায় অভিযোগের আঙুল ওঠে বিধায়ক দীপক হালদারের লোকজনের বিরুদ্ধে। ওই ঘটনায় রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছেন অভিষেক।