নন্দীগ্রাম কাণ্ডে পাঁচ জনকে জামিন
নন্দীগ্রাম নিঁখোজ কাণ্ডে পাঁচ জনকে জামিন দিল সুপ্রিম কোর্ট। শুধুমাত্র রাজনৈতিক কারণেই এই মামলায় লক্ষ্মণ শেঠ সহ বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল বলে বিতর্ক হয়েছিল। শুক্রবার সেই বিতর্ককেই ফের এরবার উসকে দিল সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জিএস সিংভি ও বিচারপতি দীপক মিশ্রর ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ।
নন্দীগ্রাম নিঁখোজ কাণ্ডে পাঁচ জনকে জামিন দিল সুপ্রিম কোর্ট। শুধুমাত্র রাজনৈতিক কারণেই এই মামলায় লক্ষ্মণ শেঠ সহ বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল বলে বিতর্ক হয়েছিল। শুক্রবার সেই বিতর্ককেই ফের এরবার উসকে দিল সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জিএস সিংভি ও বিচারপতি দীপক মিশ্রর ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ।
গুরুপদ দাস, নারুগোপাল করণ, শক্তিপদ দলপতি, মতিউর রহমান ও কানাইলাল ভুঁইঞাকে ব্যক্তিগত ২৫ হাজার টাকার বন্ডে জামিনের নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। এ দিন সিআইডির তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে সুপ্রিম কোর্ট। মামলার অন্যতম অভিযুক্ত শক্তিপদ দলপতির গোপণ জবানবন্দী আদালতে পেশ করে সিআইডি। স্বীকারোক্তির বদলে অভিযুক্তের গোপন জবানবন্দী কেন নেওয়া হল সে প্রশ্ন তুলেছে শীর্ষ আদালত। এমনকী, এই পাঁচ জনের বিরুদ্ধে সরাসরি কোনও প্রমাণ আদালতে দাখিল করতে পারেনি সিআইডি। ফলে পাঁচজনের জামিনের নির্দেশ দেয় বিচারপতি জিএস সিংভি ও দীপক মিশ্রের ডিভিশন বেঞ্চ।
ক্ষমতায় এসে বর্তমান সরকার নন্দীগ্রাম নিঁখোজ মামলা শুরু করে। তদন্তের ভার দেওয়া হয় সিআইডিকে। তদন্তে নেমে ছেষট্টি জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয় সিআইডি। গ্রেফতার করা হয় লক্ষ্মণ শেঠসহ বেশ কয়েকজন সিপিআইএম নেতা কর্মীকে। শুক্রবার তাই অভিযোগ তুলেছেন সিপিআইএম নেতা লক্ষ্মণ শেঠ।
এই মামলাতে লক্ষ্মণ শেঠসহ অনান্য সিপিআইএম নেতা কর্মীরা গ্রেফতার হওয়ার পর রাজনৈতিক কারণেই সরকার মামলা করেছে বলে বিতর্ক হয়েছিল। শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের রায় সেই বিতর্ককে আরও জোরদার করল।