গিনিস বুকে উঠতে চলেছেন বিশ্বের প্রবীণতম ব্যক্তি কার্মেলো
শুধু সরকারী হিসাবের কথা বললে বলিভিয়ার ১২৩ বছরের কার্মেলো ফ্লোরেস লোউরা এখন বিশ্বের প্রবীণতম ব্যক্তি। এক মাসে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ বলিভিয়ার নির্বাচন কমিশনের হিসাবে কার্মেলোর বয়স ছিল পুরো ১২৩ বছর। পড়াশোনা না জানা কার্মোলা কাঠকেটে সংসার চালান। পুরোপুরি সুস্থ ১২৩ বছরের কার্মোলা একটু ফ্যাশান সচেতন। জামা কাপড় যেমনই হোক দামি টুপি পরাটা তাঁর কাছে একটা দারুণ ফ্যাশান।
শুধু সরকারী হিসাবের কথা বললে বলিভিয়ার ১২৩ বছরের কার্মেলো ফ্লোরেস লোউরা এখন বিশ্বের প্রবীণতম ব্যক্তি। এক মাসে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ বলিভিয়ার নির্বাচন কমিশনের হিসাবে কার্মেলোর বয়স ছিল পুরো ১২৩ বছর। পড়াশোনা না জানা কার্মোলা কাঠকেটে সংসার চালান। পুরোপুরি সুস্থ ১২৩ বছরের কার্মোলা একটু ফ্যাশান সচেতন। জামা কাপড় যেমনই হোক দামি টুপি পরাটা তাঁর কাছে একটা দারুণ ফ্যাশান।
দেশের জন্মপুঞ্জি হিসাব অনুযায়ী কার্মোলার জন্ম ১৬ জুলাই, ১৮৯০। সব কিছু খতিয়ে দেখার পর গিনিস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড কর্তৃপক্ষ, কার্মেলোর নাম বিশ্বের প্রবীণতম ব্যক্তি হিসাবে ঘোষণা করতে চলেছে। সেক্ষেত্রে কার্মেলো ভাঙবেন ফরাসি জেনি কালমেন্টের রেকর্ড। ১৯৯৭ সালে ১২২ বছরে বয়সে মারা যান জেনি।
আমেরিকান ছোট পোকা, শিয়ালের মাংস খেয়ে দিন কাটান বিশ্বের প্রবীণতম ব্যক্তি। তবে চিনি আর পাস্তা কখনই খান না। দীর্ঘদিন বেঁচে থাকার রহস্যের কথা বলতে গিয়ে বললেন, "আমি খুব হাঁটতে পছন্দ করি, আমার মনে হয় হাঁটলে মানুষের আয়ু বাড়ে। ঠিক যেমনটা আমার ক্ষেত্রে হয়েছে।" এই বয়েসে এসেও কার্মেলো চান আরও বেশি বছর বাঁচতে। বলছেন, "ক বছরের মধ্যেই আমাদের মহাদেশে ফুটবল বিশ্বকাপ, অলিম্পিক সেগুলো দেখতে হবেই, তা ছাড়াও আরও অনেক বছর বাঁচতে হবে"।
তিন সন্তানের বাবা কার্মেলোর ১৬ জন নাতি আর ৩৯ জন নাতির ছেলে আছে। ১৯৩৩ সালে প্যারাগুয়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধেও লড়েছিলেন বলিভিয়ার এই প্রবীণতম ব্যক্তি।