"স্বামীকে যৌনতায় বাঁধা দিলে স্ত্রীর 'পাপ' হয়"!
"কোনও বৈধ কারণ ছাড়া যদি কোনও মহিলা তাঁর স্বামীকে যৌন সঙ্গমে বাঁধা দেয় তাহলে সে পাপের ভাগী হবে", এমনই নিদান কানাডার ইমাম মুসলেহ খানের। একমাত্র পবিত্র রমজানের সময় উপবাস করা কালীন কোনও মহিলা তাঁর স্বামীর সঙ্গে যৌন সঙ্গমে অসম্মত হলে তা পাপ হিসেবে ধরা হবে না। নারী যদি তাঁর স্বামীর সঙ্গে যৌন হতে আস্বীকার করে তাহলে তাঁকে বৈধ কারণও দেখাতে হবে, কানাডার ইমাম মুসলেহ খানের এই বক্তব্যের পরই শুরু হয় বিতর্ক। কানাডা তো বটেই গোটা বিশ্বেই প্রশ্ন তৈরি হয় ইসলাম রক্ষণশীলতা নিয়ে।
ওয়েব ডেস্ক: "কোনও বৈধ কারণ ছাড়া যদি কোনও মহিলা তাঁর স্বামীকে যৌন সঙ্গমে বাঁধা দেয় তাহলে সে পাপের ভাগী হবে", এমনই নিদান কানাডার ইমাম মুসলেহ খানের। একমাত্র পবিত্র রমজানের সময় উপবাস করা কালীন কোনও মহিলা তাঁর স্বামীর সঙ্গে যৌন সঙ্গমে অসম্মত হলে তা পাপ হিসেবে ধরা হবে না। নারী যদি তাঁর স্বামীর সঙ্গে যৌন হতে আস্বীকার করে তাহলে তাঁকে বৈধ কারণও দেখাতে হবে, কানাডার ইমাম মুসলেহ খানের এই বক্তব্যের পরই শুরু হয় বিতর্ক। কানাডা তো বটেই গোটা বিশ্বেই প্রশ্ন তৈরি হয় ইসলাম রক্ষণশীলতা নিয়ে।
ওই ইমামের আরও দাবি, "স্বামীর সঙ্গে যৌন হয়ে নারী আসলে আল্লাহ্কেই পুজো করে। পতিব্রতা স্ত্রী হিসেবে একজন নারীর উচিত স্বামীকে সম্মতি প্রদান করা"। এমনকি ঘর থেকে কোথাও গেলে স্বামীর নির্দেশ মেনেই নারীর তা করা উচিত বলেও মন্তব্য করেন ইমাম মুসলেহ খান।
তবে এমন বক্তব্যকে কখনই সায় দেয় না কানাডিয়ান সরকার। অনেকের মতেই এই বক্তব্য কেবল ওই ইমামের ব্যক্তিগত। ইসলাম কখনই এই মতের পক্ষে নয়।