পৃথিবীর যেখানে মিনিটে ২৮ বার বাজ পড়েই চলে
ভেনিজুয়েলার মারাকাইবো লেক। প্রতি মিনিটে মারাকাইবো লেকের আকাশে গড়ে ২৮ বার বিদ্যুৎ চমকানো দেখা যায়। বিজ্ঞানীরা বলছেন সারা বিশ্বে ভেনিজুয়েলার মারাকাইবো লেকই হল এমন একটি স্থান যেখানে সবথেকে বেশি সময় জুড়ে 'বিদ্যুৎ চমকানো বা বাজ পড়তে দেখা যায়। বছরের ৩৬৫ দিনের মধ্যে ৩০০ দিনই ভেনিজুয়েলার মারাকাইবো লেকের আকাশে বিদ্যুৎ চমকে ওঠে একই রকম ভাবে। যার কারণে, গিনেস বুকে বিশ্ব রেকর্ডের তালিকায় একটি স্থানও অর্জন করে ফেলেছে ভেনিজুয়েলার মারাকাইবো লেক। নাসা থেকে একটি স্যাটেলাইট ভেনিজুয়েলার মারাকাইবো লেকের ওপর নজরদারি করার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। কেন এমনটা হয়, তা নিয়ে বিশদ গবেষণা করেও কোনও কূল কিনারা এখনও পর্যন্ত পাওয়া সম্ভব হয়নি। তবে গবেষণার গতি আরও বেড়েছে, বিজ্ঞানীরা জানার চেষ্টা করছেন কেবলমাত্র ভেনিজুয়েলার মারাকাইবো লেকেই এমনটা কেন হয়?
ওয়েব ডেস্ক: ভেনিজুয়েলার মারাকাইবো লেক। প্রতি মিনিটে মারাকাইবো লেকের আকাশে গড়ে ২৮ বার বিদ্যুৎ চমকানো দেখা যায়। বিজ্ঞানীরা বলছেন সারা বিশ্বে ভেনিজুয়েলার মারাকাইবো লেকই হল এমন একটি স্থান যেখানে সবথেকে বেশি সময় জুড়ে 'বিদ্যুৎ চমকানো বা বাজ পড়তে দেখা যায়। বছরের ৩৬৫ দিনের মধ্যে ৩০০ দিনই ভেনিজুয়েলার মারাকাইবো লেকের আকাশে বিদ্যুৎ চমকে ওঠে একই রকম ভাবে। যার কারণে, গিনেস বুকে বিশ্ব রেকর্ডের তালিকায় একটি স্থানও অর্জন করে ফেলেছে ভেনিজুয়েলার মারাকাইবো লেক। নাসা থেকে একটি স্যাটেলাইট ভেনিজুয়েলার মারাকাইবো লেকের ওপর নজরদারি করার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। কেন এমনটা হয়, তা নিয়ে বিশদ গবেষণা করেও কোনও কূল কিনারা এখনও পর্যন্ত পাওয়া সম্ভব হয়নি। তবে গবেষণার গতি আরও বেড়েছে, বিজ্ঞানীরা জানার চেষ্টা করছেন কেবলমাত্র ভেনিজুয়েলার মারাকাইবো লেকেই এমনটা কেন হয়?
('অসাধারণ জ্ঞান'নামক বইটি থেকে তথ্যটি নেওয়া হয়েছে। বইটির লেখক-স্বরূপ দত্ত, পার্থ প্রতিম চন্দ্র)