এক নজরে বিশ্বের তিনটি খবর
যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ। ধ্বংসস্তূপের মাঝে দাঁড়িয়ে একা। সন্ত্রাসের রক্তচক্ষু বন্দি হচ্ছে তার ক্যামেরায়। সিরিয়ার হমস বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরাসি সাহিত্যের ছাত্র জাফর মেরে। দেশ ছেড়ে কেন চলে যায়নি সে? কেনই বা তার লেন্স খুঁজে নিচ্ছে ধ্বংসের খতিয়ান? বিশ্বকে সে দেখাতে চায়, যন্ত্রণার মাঝেও তারা সুখ খুঁজে নিতে জানে।
ওয়েব ডেস্ক: যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ। ধ্বংসস্তূপের মাঝে দাঁড়িয়ে একা। সন্ত্রাসের রক্তচক্ষু বন্দি হচ্ছে তার ক্যামেরায়। সিরিয়ার হমস বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরাসি সাহিত্যের ছাত্র জাফর মেরে। দেশ ছেড়ে কেন চলে যায়নি সে? কেনই বা তার লেন্স খুঁজে নিচ্ছে ধ্বংসের খতিয়ান? বিশ্বকে সে দেখাতে চায়, যন্ত্রণার মাঝেও তারা সুখ খুঁজে নিতে জানে।
শরণার্থীদের দুর্দশা চোখের সামনে দেখে ওঁদের মন বিগলিত। ম্যাসিডোনিয়ার সীমান্তে কর্দমাক্ত তাঁবুতে বাস করে দিনাতিপাত করা মানুষগুলো যে বড় অসহায়। একটুকরো রুটি আর একটুকরো ফলেই কোনওমতে দিন গুজরান। জল নেই। পোশাক নেই। খাবার নেই। সেই নেই রাজ্যে তবুও তো আছে মনুষ্যত্ব। নিজেদের বাড়ির দরজা খুলে ওদের স্নানের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন এক বৃদ্ধ দম্পতি।
তিব্বতি মহিলাদের প্রার্থনা। ধর্মশালায় তাঁদের উত্থান দিবসে জড়ো হয়েছেন শয়ে শয়ে মহিলা। চিনের করায়ত্ত থেকে তাঁদের মাতৃভূমির মুক্তি চান তাঁরা। উনিশশো উনষাট সালে এই দিনটিতেই তিব্বতে চিনের শাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান মহিলারা। ব্যর্থ হয় সেই আন্দোলন। অনুগামীদের নিয়ে ভারতে পালিয়ে আসতে বাধ্য হন দলাই লামা।